পরীক্ষা প্রস্তুতি: মাধ্যমিক ইতিহাস অষ্টম অধ্যায়ের MCQ & SAQ মাধ্যমিক ২০২৩ সালের পরীক্ষার্থীদের কাছে madhyamik ইতিহাসের অষ্টম অধ্যায় একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই অধ্যায় থেকে প্রতি বছর মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে। তাই ২০২৩ সালের মাধ্যমিক পরিক্ষার্থীদের জন্য এখানে মাধ্যমিক ইতিহাসের অষ্টম অধ্যায় : ”ঔপনিবেশিক ভারত : বিষ শতকের দ্বিতীয় পর্ব (১৯৪৭ – ১৯৬৪ )” থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন মাধ্যমিক পরীক্ষায় আসতে পারে এরকম MCQ & SAQ প্রশ্ন উত্তর গুলির সাজেশন আলোচনা করা হল প্রশ্ন-উত্তর আকারে।।মাধ্যমিক ইতিহাস অষ্টম অধ্যায়ের MCQ & SAQ মাধ্যমিক ইতিহাস অষ্টম অধ্যায়ের MCQ & SAQ মাধ্যমিক ইতিহাস সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন-উত্তরের সাজেশন ২০২৩ । মাধ্যমিক ইতিহাস সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন-উত্তরের সাজেশন ২০২৩ । মাধ্যমিক ইতিহাস সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন-উত্তরের সাজেশন ২০২৩। মাধ্যমিক ইতিহাস সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন-উত্তরের সাজেশন ২০২৩ ।
মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশন ২০২৩
মাধ্যমিক ইতিহাস ছোট প্রশ্ন-উত্তরের সাজেশন ২০২৩
মাধ্যমিক ইতিহাস সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন-উত্তরের সাজেশন ২০২৩
মাধ্যমিক ইতিহাস অষ্টম অধ্যায়ের MCQ & SAQ সাজেশন ২০২৩
১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ১৮ জুলাই। এই আইনের দ্বারাই ভারত স্বাধীনতা লাভ করে।
১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ১৫ অগাস্ট।
লর্ড মাউন্টব্যাটেন।
ক্লিমেন্ট এটলি।
৩৯ কোটি।
মাউন্টব্যাটেন পরিকল্পনায়।
১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে।
ভারত ও পাকিস্তান।
লর্ড মাউন্ট ব্যাটেন।
চক্রবর্তী রাজা গোপালচারী।
বন্দেমাতরম।
ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ।
জওহর লাল নেহেরু।
বল্লভ ভাই প্যাটেল।
বল্লভ ভাই প্যাটেল।
ভি পি মেনন।
সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেলকে।
৫৬২ টি।
স্বাধীনতা লাভের প্রাক্কালে বেশকিছু অঞ্চল ছিল যারা ব্রিটিশ সরকারের সার্বভৌমত্বের অধীনে ভিন্ন ভিন্ন মাত্রায় স্বশাসনের অধিকার ভোগ করত , এই অঞ্চল গুলি দেশীয় রাজ্য নাম পরিচিত।
৯ কোটি।
ভারত স্বাধীনতা লাভের পর দেশীয় রাজ্যের রাজারা নিজেদের স্বাতন্ত্র বজায় রাখার জন্য যে সংগঠন গড়ে তুলেন , তা ‘নরেন্দ্র মন্ডল’ নাম পরিচিত।
১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে।
স্যার কনরাড কর্নফিল্ড।
সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল কে।
সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালীন স্বরাষ্ট্র বিভাগের সচিব ছিলেন ভি পি মেনন।
১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ২৭ জুন। এর প্রধান ছিলেন সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল।
ভূপাল , কোচবিহার , ত্রিপুরা , মনিপুর।
‘ইনস্ট্রুমেন্ট অফ অ্যাকশন’ হল দেশীয় রাজ্য গুলিকে ভারত ভুক্তির জন্য তৈরী করা দলিল বা সমঝোতাপত্র,যেটি স্বাক্ষর করে দেশীয় রাজারা স্বাধীন ভারতের সঙ্গে যুক্ত হয়।
১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে।
১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দের ২০ ফেব্রুয়ারি।
১৯৬১ খ্রিস্টাব্দে।
কাশ্মীরের প্রধান মন্ত্রী।
কাশ্মীরের রাজা।
স্বাধীনতার পর কাশ্মীরের জনগণ ‘ন্যাশনাল কনফারেন্স’ দলের নেতৃত্বে একজোট হয়ে ভারতের সঙ্গে যুক্ত হতে চেয়েছিল।
১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ২২ অক্টোবর।
১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ২৭ অক্টোবর।
ন্যাশনাল কনফারেন্স দলের নেতা শেখ আব্দুল্লার নেতৃত্বে।
ন্যাশনাল কনফারেন্স।
১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ২৬ অক্টোবর। কাশ্মীরের রাজা হরি সিং ভারতভুক্তির দলিলে সই করেন।
লর্ড মাউন্টব্যাটেনের
পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের সরকার ‘আজাদ কাশ্মীর সরকার’ নামে পরিচিত।
১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দের ৩১ ডিসেম্বর।
পাকিস্তান কাশ্মীরে তার অধিকৃত অঞ্চল থেকে সেনাবাহিনী অপসারণ না করায় গণভোট হয়নি।
পি এল ক্যাম্পে।
উদ্বাস্তুদের প্রতি সরকারি সাহায্য ডোল নামে পরিচিত।
১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে।
১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দে।
হায়দ্রাবাদ।
হায়দ্রাবাদের ভারতভুক্তির সময়ে হায়দ্রাবাদের নিজাম কাশিম রিজভীর নেতৃত্বে ‘রাজাকার’ বাহিনী গড়ে ওঠে। এই বাহিনীর মুকি উদ্দেশ্য ছিল হায়দ্রাবাদের ভারতভুক্তির বিরোধিতা করা।
১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে।
অপারেশন পোলো। এর নেতৃত্বে ছিলেন জেনারেল জয়ন্ত চৌধুরী।
১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের ২৬ জানুয়ারি।
১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দে।
জেনারেল জয়ন্ত নাথ চৌধুরী।
হায়দ্রাবাদের রাজাকার সম্প্রদায়।
তেলেঙ্গানায়।
বাংলার পূর্ববঙ্গ এবং পাঞ্জাবের পশ্চিম পাঞ্জাব
‘তমস’।
‘বিপাশা’।
১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দের নোয়াখালি দাঙ্গার ঘটনা।
দক্ষিণারঞ্জন বসু।
মহাস্বেতা দেবী।
বুদ্ধদেব বসু।
প্রফুল রায়ের।
অন্নদাশঙ্কর রায়।
ঋত্বিক ঘটক।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
মৌলানা আবুল কালাম আজাদ।
ভীমরাও আম্বেদকর।
হিরণ্ময় বন্দ্যোপাধ্যায়।
চৌধুরী খালিজুজ্জামান।
খুশবন্ত সিং।
অমিতাভ ঘোষ।
সলমন রুশদি।
জয়ন্তী বসু।
আয়েশা জালাল।
কালীপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়।
সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার কারনে।
যাদবপুর,কসবা,সন্তোষপুর,গড়িয়া, বেহালা প্রভৃতি অঞ্চলে।
ভারতের পক্ষে জওহর নেহেরু এবং পাকিস্তানের পক্ষে লিয়াকত আলী খান।
নেহেরু – লিয়াকত চুক্তি।
১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের ৮ এপ্রিল।
দিল্লি চুক্তি।
ড. শ্যামাপ্রসাদ মজুমদার।ও ড. ক্ষিতিশ চন্দ্র নিয়োগী।
পশ্চিমবঙ্গ , আসাম ও ত্রিপুরায়।
ড. বিধান চন্দ্র রায়।
১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে।
জওহর লাল নেহেরু।
ভাষাভিত্তিক প্রদেশ গঠনের প্রয়োজনীয়তা ও যৌক্তিকতা খতিয়ে দেখার জন্য ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিশন তৈরী করা হয়েছিল।
JVP কমিটি।
১৯৫১ – ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে।
ভাষার ভিত্তিতে।
সৈয়দ ফজল আলী , কে এম পানিক্কর এবং হৃদয়নাথ কুনজুরু।
‘রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন’ পণ্ডিত জওহর লাল নেহেরু ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে।এর সভাপতি ছিলেন ফজল আলী।
১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে।
রাজ্য পুনর্গঠন আইনে স্থির হয়েছিল যে , ১৪ টি রাজ্য ও ৬ টি কেন্দ্রশাসিত রাজ্য তৈরী হবে।
রাজ্য পুনর্গঠন কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে।
অন্ধ্র অঞ্চলে। মূলত তেলেগু ভাষার ভিত্তিতে পৃথক রাজ্য গঠনের দাবি ওঠে।
পাত্তি শ্রীরামালু। ৫৮ দিন।
১৯৫২ খ্রিস্টাব্দের ১৮ ডিসেম্বর।
১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দের ১ অক্টোবর।
সরকারি কাজকর্মে যে ভাষা সমগ্র দেশে ব্যবহৃত হয় , তাকে বলা হয় সরকারি ভাষা।
হিন্দি।
সপ্তদশ অংশে।
২২ টি ভাষাকে।
১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত।
ইন্দিরা গান্ধী।
১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দে।
২২ টি ভাষাকে।
১৯৬৭ খ্রিস্টাব্দে।
২২ টি।
অষ্টম তফশিলে।
২১ ফ্রেব্রুয়ারি।
১৯৬০ খ্রিস্টাব্দের মে মাসে মহারাষ্ট্র ও গুজরাট এই দুটি নাম বিভক্ত হয়।
কেরালা রাজ্য।
মালাবার উপকূলে।
১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে।
১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দের ১৫ অগাস্ট।
১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দে।
১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ১৪ আগস্ট।
লিয়াকত আলী খান।
মহম্মদ আলী জিন্না।
১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে।
আকালি দল।
২০০০ খ্রিস্টাব্দে।
১৯৩২ খ্রিস্টাব্দে।
পূর্ব পাঙ্ক্যাব এন্ড পাতিয়ালার মিলিত অঞ্চল ‘পেপসু’ নামে পরিচিত।
আরো পড়ুন:
মাধ্যমিক ইতিহাস পঞ্চম অধ্যায়ের MCQ এবং SAQ -এর জন্য এখানে কিল্ক করুন। Click Here
মাধ্যমিক ইতিহাস ষষ্ঠ অধ্যায়ের MCQ এবং SAQ -এর জন্য এখানে ক্লিক করুন।
মাধ্যমিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায়ের MCQ এবং SAQ -এর সাজেটিনের জন্য এখানে ক্লিক করুন।
মাধ্যমিক প্রথম অধ্যয় বড় প্রশ্ন উত্তরের জন্য এখানে ক্লিক করুন।
মাধ্যমিক দ্বিতীয় অধ্যয় বড় প্রশ্ন উত্তরের জন্য এখানে ক্লিক করুন।
মাধ্যমিক তৃতীয় অধ্যয় বড় প্রশ্ন উত্তরের জন্য এখানে ক্লিক করুন।
মাধ্যমিক চতুর্থ অধ্যয় বড় প্রশ্ন উত্তরের জন্য এখানে ক্লিক করুন।