মাধ্যমিক ইতিহাস অষ্টম অধ্যায়ের MCQ & SAQ

মাধ্যমিক ইতিহাস MCQ & SAQ

পরীক্ষা প্রস্তুতি: মাধ্যমিক ইতিহাস অষ্টম অধ্যায়ের MCQ & SAQ মাধ্যমিক ২০২৩ সালের পরীক্ষার্থীদের কাছে madhyamik  ইতিহাসের অষ্টম অধ্যায় একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।  এই অধ্যায় থেকে প্রতি বছর মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে। তাই ২০২৩ সালের মাধ্যমিক পরিক্ষার্থীদের জন্য এখানে মাধ্যমিক ইতিহাসের অষ্টম  অধ্যায় : ”ঔপনিবেশিক ভারত : বিষ শতকের দ্বিতীয় পর্ব (১৯৪৭ – ১৯৬৪ )”  থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন মাধ্যমিক পরীক্ষায় আসতে  পারে এরকম  MCQ & SAQ প্রশ্ন উত্তর গুলির সাজেশন  আলোচনা করা হল প্রশ্ন-উত্তর আকারে।।মাধ্যমিক ইতিহাস অষ্টম অধ্যায়ের MCQ & SAQ মাধ্যমিক ইতিহাস অষ্টম অধ্যায়ের MCQ & SAQ  মাধ্যমিক ইতিহাস সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন-উত্তরের সাজেশন ২০২৩ । মাধ্যমিক ইতিহাস সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন-উত্তরের সাজেশন ২০২৩ । মাধ্যমিক ইতিহাস সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন-উত্তরের সাজেশন ২০২৩। মাধ্যমিক ইতিহাস সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন-উত্তরের সাজেশন ২০২৩ ।

মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশন ২০২৩ 

মাধ্যমিক ইতিহাস ছোট প্রশ্ন-উত্তরের সাজেশন ২০২৩

মাধ্যমিক ইতিহাস সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন-উত্তরের সাজেশন ২০২৩

মাধ্যমিক ইতিহাস অষ্টম অধ্যায়ের MCQ & SAQ সাজেশন ২০২৩

ব্রিটিশ পার্লামেন্ট-এ কবে ‘ভারতীয় স্বাধীনতা আইন’ পাশ হয় ?

১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ১৮ জুলাই। এই আইনের দ্বারাই ভারত স্বাধীনতা লাভ করে।

ভারতবর্ষ কবে স্বাধীনতা লাভ করে ?

১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ১৫ অগাস্ট।

ব্রিটিশ ভারতের শেষ ভাইসরয় কে ছিলেন ?

লর্ড মাউন্টব্যাটেন।

ভারত স্বাধীন হওয়ার সময়ে শেষ ভাইসরয় কে ছিলেন ?

ক্লিমেন্ট এটলি।

স্বাধীনতার সময় ভারতের জনসংখ্যা কত ছিল ?

৩৯ কোটি।

ভারত বিভাগের পরিকল্পনা ঘোষিত হয় কোন পরিকল্পনায় ?

মাউন্টব্যাটেন পরিকল্পনায়।

ভারত বিভাজনের জন্য সিরিল রেডক্লিফ -এর ‘সীমানা কমিশন’ -এর রিপোর্ট প্রকাশিত হয় কবে ?

১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে।

ভারতীয় স্বাধীনতা আইন অনুযায়ী কোন দুটি রাষ্ট্র তৈরী হয় ?

ভারত ও পাকিস্তান।

স্বাধীন ভারতের প্রথম গভর্ণর জেনারেল ছিলেন কে ?

লর্ড মাউন্ট ব্যাটেন।

স্বাধীন ভারতের শেষ গভর্ণর জেনারেল ছিলেন কে ?

চক্রবর্তী রাজা গোপালচারী।

ভারতের জাতীয় মন্ত্র কোনটি ?

বন্দেমাতরম।

স্বাধীন ভারতের প্ৰথম রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন ? অথবা , ভারতীয় গণপরিষদের প্রথম সভাপতি কে ছিলেন ?

ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ।

ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন ?

জওহর লাল নেহেরু।

ভারতের প্রথম উপ প্রধান মন্ত্রী কে ছিলেন ?

বল্লভ ভাই প্যাটেল।

ভারতের প্রথম স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী কে ছিলেন ?

বল্লভ ভাই প্যাটেল।

স্বাধীন ভারতের প্রথম স্বরাষ্ট্র সচিব কে ছিলেন ?

ভি পি মেনন।

ভারতের লৌহমানব কাকে বলা হয় ?

সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেলকে।

স্বাধীনতার সময়ে ভারতের কত গুলি দেশীয় রাজ্য ছিল ?

৫৬২ টি।

‘দেশীয় রাজ্য’ বলতে কি বোঝ ?

স্বাধীনতা লাভের প্রাক্কালে বেশকিছু অঞ্চল ছিল যারা ব্রিটিশ সরকারের সার্বভৌমত্বের অধীনে ভিন্ন ভিন্ন মাত্রায় স্বশাসনের অধিকার ভোগ করত , এই অঞ্চল গুলি দেশীয় রাজ্য নাম পরিচিত।

দেশীয় রাজ্যগুলির মোট জনসংখ্যা কত ছিল ?

৯ কোটি।

‘নরেন্দ্র মন্ডল’ কী ?

ভারত স্বাধীনতা লাভের পর দেশীয় রাজ্যের রাজারা নিজেদের স্বাতন্ত্র বজায় রাখার জন্য যে সংগঠন গড়ে তুলেন , তা ‘নরেন্দ্র মন্ডল’ নাম পরিচিত।

মন্ত্রী মিশন বা ক্যাবিনেট মিশন কবে ভারতে আসে ?

১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে।

ভারত বিভাজনের সিদ্ধান্ত ঘোষণার সময় বড়লাটের রাজনৈতিক উপদেষ্টা কে ছিলেন ?

স্যার কনরাড কর্নফিল্ড।

‘ভারতের বিসমার্ক’ কাকে বলা হয় ?

সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল কে।

ভি পি মেনন কে ছিলেন ?

সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালীন স্বরাষ্ট্র বিভাগের সচিব ছিলেন ভি পি মেনন।

‘দেশীয় রাজ্য দপ্তর’ কবে গঠিত হয় ? এর প্রধান কে ছিলেন ?

১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ২৭ জুন। এর প্রধান ছিলেন সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল।

সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল -এর আবেদনে সারা দিয়ে কোন কোন দেশীয় রাজ্য ভারতের সাথে প্রথমেই যুক্ত হয় ?

ভূপাল , কোচবিহার , ত্রিপুরা , মনিপুর।

‘ইনস্ট্রুমেন্ট অফ অ্যাকশন’ কি ?

‘ইনস্ট্রুমেন্ট অফ অ্যাকশন’ হল দেশীয় রাজ্য গুলিকে ভারত ভুক্তির জন্য তৈরী করা দলিল বা সমঝোতাপত্র,যেটি স্বাক্ষর করে দেশীয় রাজারা স্বাধীন ভারতের সঙ্গে যুক্ত হয়।

হায়দ্রাবাদ , জুনাগড় ও কাশ্মীর কবে ভারতীয় ডোমিনয়নে যোগ দিয়েছিল ?

১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে।

ভারতে যোগদানের জন্য জুনাগড়ে ভারত অন্তর্ভুক্তির জন্য কবে গণভোট হয়েছিল ?

১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দের ২০ ফেব্রুয়ারি।

গোয়া স্বাধীন ভহার্টএর অন্তর্ভুক্ত হয় কবে ?

১৯৬১ খ্রিস্টাব্দে।

মেহেরচাঁদ মহাজন কে ছিলেন ?

কাশ্মীরের প্রধান মন্ত্রী।

হরি সিং কে ছিলেন ?

কাশ্মীরের রাজা।

স্বাধীনতার পর কাশ্মীরের জনগণ কি চেয়েছিল ?

স্বাধীনতার পর কাশ্মীরের জনগণ ‘ন্যাশনাল কনফারেন্স’ দলের নেতৃত্বে একজোট হয়ে ভারতের সঙ্গে যুক্ত হতে চেয়েছিল।

পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী কবে কাশ্মীরে প্রবেশ করে ?

১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ২২ অক্টোবর।

পাক হানাদারদের বিরুদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনী কবে কাশ্মীরে প্রবেশ করেছিল ?

১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ২৭ অক্টোবর।

কাশ্মীরে কার নেতৃত্বে জরুরি শাসনব্যবস্থা চালু হয় ?

ন্যাশনাল কনফারেন্স দলের নেতা শেখ আব্দুল্লার নেতৃত্বে।

১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে কাশ্মীরের প্রধান রাজনৌতিক দল কোনটি ছিল ?

ন্যাশনাল কনফারেন্স।

কাশ্মীর কবে ভারতের সঙ্গে যুক্ত হয় ?

১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ২৬ অক্টোবর। কাশ্মীরের রাজা হরি সিং ভারতভুক্তির দলিলে সই করেন।

কার পরামর্শে ভারত সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে কাশ্মীর প্রসঙ্গ তুলেছিল ?

লর্ড মাউন্টব্যাটেনের

‘আজাদ কাশ্মীর সরকার’ কি ?

পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের সরকার ‘আজাদ কাশ্মীর সরকার’ নামে পরিচিত।

কাশ্মীরে কবে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা হয় ?

১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দের ৩১ ডিসেম্বর।

কাশ্মীরে গণভোট হয়নি কেন ?

পাকিস্তান কাশ্মীরে তার অধিকৃত অঞ্চল থেকে সেনাবাহিনী অপসারণ না করায় গণভোট হয়নি।

পাকিস্তান থেকে ভারতে আসা উদবাস্তুদের কোথায় রাখা হয় ?

পি এল ক্যাম্পে।

‘ডোল’ কি ?

উদ্বাস্তুদের প্রতি সরকারি সাহায্য ডোল নামে পরিচিত।

ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে পাসপোর্ট প্রথা চালু হয় কবে ?

১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে।

সিকিম ভারতের সঙ্গে যুক্ত হয় কত খ্রিস্টাব্দে ?

১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দে।

স্বাধীনতার সময়কালে ভারতের সবচেয়ে বড় দেশীয় রাজ্য কোনটি ছিল ?

হায়দ্রাবাদ।

রাজাকার বাহিনী কখন গড়ে ওঠে ?

হায়দ্রাবাদের ভারতভুক্তির সময়ে হায়দ্রাবাদের নিজাম কাশিম রিজভীর নেতৃত্বে ‘রাজাকার’ বাহিনী গড়ে ওঠে। এই বাহিনীর মুকি উদ্দেশ্য ছিল হায়দ্রাবাদের ভারতভুক্তির বিরোধিতা করা।

হায়দ্রাবাদের নিজাম কবে ভারতভুক্তির দলিলে স্বাক্ষর করেন ?

১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে।

হায়দ্রাবাদে ভারতীয় সেনাবাহিনীর অভিযান কি নাম পরিচিত ?

অপারেশন পোলো। এর নেতৃত্বে ছিলেন জেনারেল জয়ন্ত চৌধুরী।

আনুষ্ঠানিক ভাবে হায়দ্রাবাদ কবে ভারত ভুক্তির কথা ঘোষণা করে ?

১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের ২৬ জানুয়ারি।

চন্দননগর ,মাহে , পদুচেরি প্রভিতি ফরাসি উপনিবেশ গুলি কবে ভারতের সঙ্গে যুক্ত হয় ?

১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দে।

হায়দ্রাবাদ এবং গোয়াকে ভারতের অন্তর্ভুক্ত করার জন্য সংগঠিত সেনা অভিযানের নেতৃত্বে কে ছিলেন ?

জেনারেল জয়ন্ত নাথ চৌধুরী।

‘মজলিশ – ইত্তিহাদ – উল – মুসলিমিন’ কারা গড়ে তুলেন ?

হায়দ্রাবাদের রাজাকার সম্প্রদায়।

কমিউনিস্ট নেতৃত্বে হায়দ্রাবাদের কোথায় কৃষক বিদ্রোহ সংগঠিত হয়েছিল ?

তেলেঙ্গানায়।

স্বাধীনতার পর বাংলার ও পাঞ্জাবের কোন কোন অংশ পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হয় ?

বাংলার পূর্ববঙ্গ এবং পাঞ্জাবের পশ্চিম পাঞ্জাব

দেশভাগ এবং উদ্বাস্তু সমস্যা নিয়ে লেখা ভীষ্ম সাহানির উপন্যাসটির নাম কি ?

‘তমস’।

দেশভাগের প্রেক্ষাপটে লেখা তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাসটির ‘নাম কি না?

‘বিপাশা’।

কোন ঘটনার পর থেকে পূর্ব পাকিস্তান থেকে হিন্দুদের এদেশে শরণার্থী হয়ে আসার সূচনা হয় ?

১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দের নোয়াখালি দাঙ্গার ঘটনা।

‘ছেড়ে আসা গ্রাম’ গ্রন্থটি কার লেখা ?

দক্ষিণারঞ্জন বসু।

‘আঁধার মানিক’ গ্রন্থটি কে রচনা করেন ?

মহাস্বেতা দেবী।

‘একটি জীবন’ গ্রন্থের লেখক কে ?

বুদ্ধদেব বসু।

দেশভাগের বিষয়বস্তুর প্রেক্ষিতে ‘কেয়াপাতার নৌকা’ গ্রন্থটি কার লেখা ?

প্রফুল রায়ের।

‘স্বাধীনতার পূর্বাভাস’ গ্রন্থটির লেখক কে ?

অন্নদাশঙ্কর রায়।

‘মেঘে ঢাকা তারা’ চলচিত্রে দেশভাগের চিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন কোন পরিচালক ?

ঋত্বিক ঘটক।

‘সভ্যতার সঙ্কট’ গ্রন্থটির লেখক কে ?

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

‘ভারত স্বাধীন হল’ গ্রন্থটির লেখক কে ?

মৌলানা আবুল কালাম আজাদ।

‘Pakistan or Partition of India’ গ্রন্থটির লেখক কে ?

ভীমরাও আম্বেদকর।

‘উদবাস্তু’ গ্রন্থের রচয়িতা কে ?

হিরণ্ময় বন্দ্যোপাধ্যায়।

‘পাথওয়ে টু পাকিস্তান’ গ্রন্থের রচয়িতা কে ?

চৌধুরী খালিজুজ্জামান।

‘এ ট্রেন টু পাকিস্তান’ গ্রন্থের রচয়িতা কে ?

খুশবন্ত সিং।

‘The Shadow Lines’ গ্রন্থের লেখক কে ?

অমিতাভ ঘোষ।

‘মিডনাইটস চিলড্রেন’ গ্রন্থের রচয়িতা কে ছিলেন ?

সলমন রুশদি।

”Reconstruction The Bengal Partition”- রচয়িতা ছিলেন ?

জয়ন্তী বসু।

”Demand for Pakistan” গ্রন্থটির লেখক হলেন ?

আয়েশা জালাল।

‘শিকড়ের সন্ধান’ গ্রন্থটির লেখক কে ?

কালীপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়।

১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে পূর্ব ভারতে উদ্বাস্তু সমস্যা চরম আকারে পৌঁছেছিল কেন ?

সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার কারনে।

কলকাতার কোন কোন অঞ্চলে উদবাস্তু কলোনি গড়ে উঠেছিল ?

যাদবপুর,কসবা,সন্তোষপুর,গড়িয়া, বেহালা প্রভৃতি অঞ্চলে।

শরণার্থী সমস্যা নিয়ে ভারত ও পাকিস্থানের কে কে আলোচনায় বসেছিলেন ?

ভারতের পক্ষে জওহর নেহেরু এবং পাকিস্তানের পক্ষে লিয়াকত আলী খান।

উদবাস্তু সমস্যার জন্য কোন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ?

নেহেরু – লিয়াকত চুক্তি।

নেহেরু – লিয়াকত চুক্তি কবে স্বাক্ষরিত হয় ?

১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের ৮ এপ্রিল।

নেহেরু – লিয়াকত চুক্তির অপর নাম কি ?

দিল্লি চুক্তি।

নেহেরু – লিয়াকত চুক্তির প্রতিবাদে কারা মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেন ?

ড. শ্যামাপ্রসাদ মজুমদার।ও ড. ক্ষিতিশ চন্দ্র নিয়োগী।

পূর্ব পাকিস্তান থেকে আগত উদবাস্তুরা মূলত কোন কোন ভারতীয় অঞ্চলে আশ্রয় নিয়েছিল ?

পশ্চিমবঙ্গ , আসাম ও ত্রিপুরায়।

পশ্চিমবঙ্গের উদবাস্তু সমস্যার সমাধানের জন্য কোন মুখ্যমন্ত্রী উদ্যোগ নিয়েছিলেন ?

ড. বিধান চন্দ্র রায়।

‘ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিশন’ কবে গড়ে তোলা হয় ?

১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে।

‘ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিশন’ -এর প্রধান কে ছিলেন ?

জওহর লাল নেহেরু।

‘ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিশন’ কেন তৈরী করা হয়ে ছিল ?

ভাষাভিত্তিক প্রদেশ গঠনের প্রয়োজনীয়তা ও যৌক্তিকতা খতিয়ে দেখার জন্য ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিশন তৈরী করা হয়েছিল।

‘ভাষাভিত্তিক প্রদেশ কমিশন’ -এর অপর নাম কি ?

JVP কমিটি।

ভারতে প্রথম সাধারণ নির্বাচন কবে অনুষ্ঠিত হয় ?

১৯৫১ – ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে।

‘রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন’ কিসের ভিত্তিতে রাজ্য পুনর্গঠনের সুপারিশ করেছিল ?

ভাষার ভিত্তিতে।

‘রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন’-এর তিনজন সদস্য করা ছিলেন ?

সৈয়দ ফজল আলী , কে এম পানিক্কর এবং হৃদয়নাথ কুনজুরু।

‘রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন’ কে কবে গঠন করেন ? এই কমিশনের সভাপতি কে ছিলেন ?

‘রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন’ পণ্ডিত জওহর লাল নেহেরু ১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে।এর সভাপতি ছিলেন ফজল আলী।

‘রাজ্য পুনর্গঠন আইন ‘ কবে পাশ হয় ?

১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দে।

‘রাজ্য পুনর্গঠন আইন ‘ -এ কি স্থির হয়েছিল ?

রাজ্য পুনর্গঠন আইনে স্থির হয়েছিল যে , ১৪ টি রাজ্য ও ৬ টি কেন্দ্রশাসিত রাজ্য তৈরী হবে।

কোন কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে ভাষা ভিত্তিক রাজ্য পুনর্গঠিত হয় ?

রাজ্য পুনর্গঠন কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে।

ভাষাভিত্তিক প্রদেশ গঠনের দাবি প্রথম কোথায় উঠেছিল ?

অন্ধ্র অঞ্চলে। মূলত তেলেগু ভাষার ভিত্তিতে পৃথক রাজ্য গঠনের দাবি ওঠে।

পৃথক অন্ধ্র রাজ্যের দাবিতে কে অনশন শুরু করেন ? কত দিন অনশন করেন ?

পাত্তি শ্রীরামালু। ৫৮ দিন।

কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা কবে অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্য গঠনের সিদ্ধান্ত নেয় ?

১৯৫২ খ্রিস্টাব্দের ১৮ ডিসেম্বর।

অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যটি কবে গঠিত হয় ?

১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দের ১ অক্টোবর।

‘সরকারি ভাষা’ কাকে বলে ?

সরকারি কাজকর্মে যে ভাষা সমগ্র দেশে ব্যবহৃত হয় , তাকে বলা হয় সরকারি ভাষা।

ভারতের সরকারি ভাষা কি ?

হিন্দি।

সংবিধানের কোন অংশে ভাষা সংক্রান্ত আলোচনা রয়েছে ?

সপ্তদশ অংশে।

১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় সংবিধানে প্রধান ভাষা হিসাবে কয়টি ভাষাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয় ?

২২ টি ভাষাকে।

কত খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ইংরেজী ভাষাকে সরকারি ভাষা রূপে গণ্য করা হত ?

১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত।

কে ‘দ্বিভাষিক – রাষ্ট্রভাষা’ নীতি গ্রহণ করেন ?

ইন্দিরা গান্ধী।

‘সরকারি ভাষা আইন’ কবে পাশ হয় ?

১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দে।

১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ভারতীয় সংবিধানে মোট কয়টি ভাষাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয় ?

২২ টি ভাষাকে।

কত খ্রিস্টাব্দে ‘দ্বিভাষিক – রাষ্ট্রভাষা’ স্বীকৃতি পায় ?

১৯৬৭ খ্রিস্টাব্দে।

ভারতীয় সংবিধানে স্বীকৃত আঞ্চলিক ভাষা কয়টি ?

২২ টি।

সরকারি ভাষা গুলির তালিকা সংবিধানের কোন তফশিলে আছে ?

অষ্টম তফশিলে।

‘বিশ্ব মাতৃভাষা দিবস’ কবে পালিত হয় ?

২১ ফ্রেব্রুয়ারি।

বোম্বাই প্রদেশ কবে কোন কোন রাজ্যে বিভক্ত হয় ?

১৯৬০ খ্রিস্টাব্দের মে মাসে মহারাষ্ট্র ও গুজরাট এই দুটি নাম বিভক্ত হয়।

মালাবার,ত্রিবাঙ্কুর ,কোচিন যুক্ত হয়ে কোন রাজ্য গঠন করে ?

কেরালা রাজ্য।

পুনর্গঠিত কেৱল রাজ্যটি কোথায় অবস্থিত ? [ মাধ্যমিক – ২০২০ ]

মালাবার উপকূলে।

ভাষার ভিত্তিতে পাঞ্জাব রাজ্য কবে বিভক্ত হয় ?

১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে।

কলকাতায় ‘প্রত্যক্ষ সংগ্রাম’ কবে সংগঠিত হয় ?

১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দের ১৫ অগাস্ট।

নাগাল্যান্ড রাজ্যটি গড়ে উঠে কবে ?

১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দে।

পাকিস্তান কবে স্বাধীনতা লাভ করে ?

১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ১৪ আগস্ট।

পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন ?

লিয়াকত আলী খান।

পাকিস্তানের প্রথম গভর্নর জেনারেল কে ছিলেন ?

মহম্মদ আলী জিন্না।

স্বতন্ত্র ভাষাভিত্তিক গুজরাট রাজ্যটি গঠিত হয় কবে ? [মাধ্যমিক – ২০১৮]

১৯৫৩ খ্রিস্টাব্দে।

পাঞ্জাবে শিখ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিল কোন দল ?

আকালি দল।

মধ্যপ্রদেশ ভেঙে ছত্তিশগড় পৃথক রাজ্য হিসাবে গড়ে উঠে কবে ?

২০০০ খ্রিস্টাব্দে।

সাম্প্রদায়িক বাঁটোয়ারা নীতি ঘোষণা হয় কবে ?

১৯৩২ খ্রিস্টাব্দে।

‘পেপসু'(PEPSU) কি ?

পূর্ব পাঙ্ক্যাব এন্ড পাতিয়ালার মিলিত অঞ্চল ‘পেপসু’ নামে পরিচিত।

আরো পড়ুন:

মাধ্যমিক ইতিহাস পঞ্চম অধ্যায়ের MCQ  এবং SAQ -এর জন্য এখানে  কিল্ক করুন। Click Here 

মাধ্যমিক ইতিহাস ষষ্ঠ অধ্যায়ের MCQ এবং SAQ -এর জন্য এখানে ক্লিক করুন। 

মাধ্যমিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায়ের MCQ  এবং SAQ  -এর সাজেটিনের জন্য এখানে ক্লিক করুন। 

মাধ্যমিক প্রথম অধ্যয় বড় প্রশ্ন  উত্তরের জন্য এখানে ক্লিক করুন।     

মাধ্যমিক দ্বিতীয়  অধ্যয় বড় প্রশ্ন  উত্তরের জন্য এখানে ক্লিক করুন। 

মাধ্যমিক তৃতীয়  অধ্যয় বড় প্রশ্ন  উত্তরের জন্য এখানে ক্লিক করুন।              

মাধ্যমিক চতুর্থ অধ্যয় বড় প্রশ্ন  উত্তরের জন্য এখানে ক্লিক করুন।  

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *