মাধ্যমিক বাংলা পথের দাবী

PATHER DABI MCQ SAQ FINAL

পরীক্ষাপ্রস্তুতি : মাধ্যমিক বাংলা পথের দাবী প্রিয় ছাত্র ছাত্রীরা তোমরা যারা ২০২২ সালে মাধ্যমিক দেবে , PRIKSHAPASTUTI .ORG এক্সপার্ট টিমের পক্ষ থেকে প্রথমেই তোমাদের অভিনন্দন জানাই।  যাতে তোমরা বাড়িতে বসে সুন্দর ভাবে মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারো তার জন্যই আমাদের এই প্রচেষ্টা। আশা করছি তোমরা আমাদের দেওয়া সাজেশন গুলি ভালো করে পড়লে অবশ্যই মাধ্যমিকে চুড়ান্ত সফলতা লাভ করতে পারবে। আজকে তোমাদের সামনে মাধ্যমিক  বাংলা উপন্যাস ‘পথের দাবী  ‘ থেকে মাধ্যমিক ২০২২ পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্ব পূর্ন MCQ এবং SAQ প্রশ্ন-উত্তর গুলি তুলে ধরা হল। মাধ্যমিক বাংলা পথের দাবী MCQ & SAQ মাধ্যমিক বাংলা পথের দাবী MCQ & SAQ মাধ্যমিক বাংলা পথের দাবী MCQ & SAQ মাধ্যমিক বাংলা পথের দাবী MCQ & SAQ মাধ্যমিক বাংলা পথের দাবী MCQ & SAQ মাধ্যমিক বাংলা পথের দাবী MCQ & SAQ মাধ্যমিক বাংলা পথের দাবী MCQ & SAQ 

দশম শ্রেণী বাংলা – পথের দাবী :  [MCQ] : [প্রতিটি প্রশ্নের মান-1]

(১)“আমার মনে হয় এ শহরে আরও কিছুদিন নজর রাখা দরকার।”—শহরটির নাম—
উত্তর  : রেঙ্গুনে
 
(২) রাতেরবেলা ট্রেনের মধ্যে পুলিশের লােক অপূর্বর বার-তিনেক ঘুম ভাঙাবার কারণ— 
উ ত্তরঃ  নাম-ধাম-ঠিকানা লেখার জন্য
 
 
(৩) “আশ্চয্যি নেহি হ্যায় বাবুসাহেব।”—বাবুসাহেবটি হলেন—
উত্তরঃ অপূর্ব
 
 
(৪) “সুমুখের ঘড়িতে – ————-বাজিতে সে উঠিয়া দাঁড়াইল।” শূন্যস্থান পূরণ করাে]
 
উত্তরঃ  তিনটা
 
 
(৫) “এই জানােয়ারটাকে —————– করার দরকার নেই, বড়ােবাবু।” (শূন্যস্থান পূরণ করাে]
 
উত্তরঃ ওয়াচ
 
 
(৬) ফিরিঙ্গি ছোঁড়ারা লাথি মেরে প্ল্যাটফর্ম থেকে বের করে দিয়েছিল—
 
উত্তরঃ  অপূর্বকে
 
 
(৭) “অথচ, গভর্নমেন্টের কত টাকাই না এরা বুনাে হাঁসের পিছনে ছুটোছুটি করে অপব্যয় করলে!”–‘বুনাে হাঁসের পিছনে ছুটোছুটি’ বলতে বােঝানাে হয়েছে—
 
উত্তরঃ  অপ্রাপ্য বস্তুর চাহিদা
 
 
(৮) সুমুখের হলঘরের বাঙালিরা সকলেই —
 
 
উত্তরঃ পূর্ব  ব্রহ্মার  তেলের খনির কারখানায় দারােয়ানের কাজ করছিল

 

(৯)ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক বাজেয়াপ্ত শরৎচন্দ্রের উপন্যাসটি – 

উত্তরঃ পথের দাবী

(১০)হলঘরে মোটঘাট নিয়ে বসে আছে

উত্তরঃ জন-ছয়েক

(১১)তেলের খনির কারখানার মিস্ত্রিরা চাকরির উদ্দেশে গিয়েছিল

উত্তরঃ রেঙ্গুন

(১২)পলিটিক্যাল সাসপেক্টের নাম ছিল—

উত্তরঃ সব্যসাচী মল্লিক

(১৩)সব্যসাচী ডাক্তারি পাশ করেছিলেন

উত্তরঃ বিলাত থেকে

(১৪)সব্যসাচী সন্দেহে আটক করা ব্যক্তির বয়স

উত্তরঃ ত্রিশ-বত্রিশের অধিক নয়

(১৫)সব্যসাচী নিজের কী নাম বলেছিলেন? –

উত্তরঃ গিরীশ মহাপাত্র

(১৬)গিরীশ মহাপাত্রের পায়ে যে ফুল মোজা ছিল, তার রং—

উত্তরঃ সবুজ

(১৭)গিরীশ মহাপাত্রের মাথায় ছিল

উত্তরঃ  টিনের তোরঙ্গ

(১৮)গিরীশ মহাপাত্র তার ট্র্যাক থেকে বার করেছিল—

উত্তরঃ একটি টাকা ও গন্ডা ছয়েক পয়সা

(১৯)গিরীশ মহাপাত্রের বুকপকেট থেকে দেখা যাচ্ছিল

উত্তরঃ একটি রুমালের কিছু অংশ

(২০)গিরীশ মহাপাত্রর কাছ থেকে যে গাঁজার কলকে পাওয়া গিয়ছিল সেটি সে রেখেছিল

উত্তরঃ ব্যাগে

(২১)“যদি কারও কাজে লাগে তাই তুলে রেখেছি” বক্তা তুলে রেখেছিল—

উত্তরঃ গাঁজার কলকে

(২২)“পথে কুড়িয়ে পেলাম”— বক্তা পথে কুড়িয়ে পেয়েছিল—

উত্তরঃ  একটি গাঁজার কলকে

(২৩)নিমাইবাবু গিরীশ মহাপাত্রকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন—

উত্তরঃ কখনো সে গাঁজা খায় কিনা।

(২৪)কীসের গন্ধে থানাসুদ্ধ লোকের মাথা ধরে গেল?

উত্তরঃ লেবুর তেলের গন্ধে

(২৫)“কিন্তু এই জানোয়ারটাকে ওয়াচ করার দরকার নেই বড়েবাবু।”– একথা বলেছেন –

উত্তরঃ রামদাস

(২৬)“আমারও অনুমান কতকটা তাই/– বক্তার অনুমান –

উত্তরঃ তেওয়ারি চুরি করেছে

(২৭)ভাঙা টিনের তোরঙ্গটি ধরে বেরিয়ে এসেছিল—

উত্তরঃ গিরীশ মহাপাত্র

(২৮)রামদাস পেশায় ছিল—

উত্তরঃ অ্যাকাউন্টেট

(২৯)অপূর্বকে প্রতিদিন তার হাতের তৈরি মিষ্টি খাওয়ার জন্য অনুরোধ করেছিলেন—

উত্তরঃ  রামদাসের স্ত্রী

(৩০)“তোমার চিন্তা নেই ঠাকুর”– ঠাকুর বলা হয়েছে –

উত্তরঃ তেওয়ারিকে

দশম শ্রেণী বাংলা – পথের দাবী :  [SAQ] : [প্রতিটি প্রশ্নের মান-1]

 

১. পুলিশ স্টেশনে প্রবেশ করে কী দেখা গেল ?

উত্তরঃ পুলিশ স্টেশনে প্রবেশ করে দেখা গেল, সামনের হলঘরে জনছয়েক বাঙালি মোট-ঘাট নিয়ে বসে আছে।

২. জনছয়েক বাঙালি কোথায় কাজ করত?

উত্তরঃ জনছয়েক বাঙালি উত্তরব্রষ্মে বর্মা-অয়েল-কোম্পানির তেলের কারখানায় মিস্ত্রির কাজ করত।

৩. “সম্মুখে হাজির করা হইল।”—কাকে, কার সামনে হাজির করা হয়?

উত্তরঃ ‘পোলিটিক্যাল সাসপেক্ট’ গিরীশ মহাপাত্র ওরফে সব্যসাচী মল্লিককে পুলিশ অফিসার নিমাইবাবুর সামনে হাজির করা হয়।

৪. “এইটুকু কাশির পরিশ্রমেই সে হাঁপাইতে লাগিল।”—এখানে কার কথা বলা হয়েছে?

উত্তরঃ এখানে পোলিটিক্যাল সাসপেক্ট’গিরীশ মহাপাত্র ওরফে সব্যসাচী মল্লিকের কথা বলা হয়েছে।

৫. “কেবল আশ্চর্য সেই রোগা মুখের অদ্ভুত দুটি চোখের দৃষ্টি।”—চোখের দৃষ্টিটি অদ্ভুত কেন?

উত্তরঃ সন্দেহভাজন গিরীশ মহাপাত্র ওরফে সব্যসাচী মল্লিকের চোখের পরিচয় দিতে গিয়ে বলা হয়েছে—চোখের বর্ণনা দেওয়া বৃথা, তা গভীর জলাশয়ের মতো, সেখানে কী যেন একটা আছে, আর সেখানে কোনো খেলা চলবে না। তার অতলে প্রাণশক্তি লুকানো, মৃত্যুও সেখানে প্রবেশ করতে ভয় পায়।

৬. “মৃত্যুও সেখানে প্রবেশ করতে সাহস করে না।”—মৃত্যু কোথায় প্রবেশ করতে সাহস করে না?

উত্তরঃ পোলিটিক্যাল সাসপেক্ট’ গিরীশ মহাপাত্র ওরফে সব্যসাচী মল্লিকের চোখের অতল তলে যেখানে তার ক্ষীণ প্রাণশক্তিটুকু লুকানো—সেখানে মৃত্যু প্রবেশ করতে সাহস করে না।

৭. “দৃষ্টি আকৃষ্ট করিয়া সহাস্যে কহিলেন,”—কে, কী বলেছিলেন?

উত্তরঃ গিরীশ মহাপাত্রের পোশাকের বাহার ও পারিপাট্যের প্রতি অপূর্বর দৃষ্টি আকৃষ্ট করে হাসির সঙ্গে পুলিশ অফিসার নিমাইবাবু বললেন—“বাবুটির স্বাস্থ্য গেছে, কিন্তু শখ ষোলোআনাই বজায় আছে।”

৮. “মুখ ফিরাইয়া হাসি গোপন করিল।”—কে, কেন হাসি গোপন করে?

উত্তরঃ সন্দেহভাজন গিরীশ মহাপাত্রের পোশাক ভীষণ রকমের অস্বাভাবিক ও হাস্যকর হওয়ায় অপূর্ব সেদিকে তাকিয়ে হাসি গোপন করে।

৯. “ইহার আপাদমস্তক অপূর্ব বারবার নিরীক্ষণ করিয়া কহিল …।”—অপূর্ব কী বলেছিল?

উত্তরঃ সন্দেহভাজন গিরীশ মহাপাত্রের আপাদমস্তক নিরীক্ষণ করে অপূর্ব বলেছিল—লোকটিকে নিমাইবাবু কোনো কথা জিজ্ঞেস না-করেই ছেড়ে দিতে পারেন। কারণ যাকে খোঁজা হচ্ছে সে যে এই ব্যক্তি নন, তার জামিন সে হতে পারে।

১০. “নিমাইবাবু চুপ করিয়া রহিলেন,”—নিমাইবাবুচুপ থাকায় অপূর্ব কী বলে?

উত্তরঃ নিমাইবাবু চুপ করে থাকলে অপূর্ব বলে, “আর যাই হোক, যাকে খুঁজছেন তাঁর কালচারের কথাটা একবার ভেবে দেখুন ।”

১১. টিফিনের সময় কারা একসঙ্গে জলযোগ করত?

উত্তরঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘পথের দাবী’ রচনায় রামদাস এবং অপূর্ব  টিফিনের সময় একসঙে জলযোগ করত।

১২. “তবে এ বস্তুটি পকেটে কেন?”—এই প্রশ্নের উত্তরে উদ্দিষ্ট ব্যক্তি কী বলেছিলেন?

উত্তরঃ উপ্ত প্রশ্নের উত্তরে উদ্দিষ্ট ব্যক্তি বলেছিলেন—“আজ্ঞে, পথে কুড়িয়ে পেলাম, যদি কারও কাজে লাগে তাই তুলে রেখেছি।”

১৩. “ক্ষণকাল মৌন থাকিয়া কহিলেন”—উদ্দিষ্ট ব্যক্তি কী বলেছিলেন?

উত্তরঃ ক্ষণকাল মৌন থেকে নিমাইবাবু গিরীশ মহাপাত্রকে বলেন, গাঁজা খাওয়ার সব লক্ষণ তার মধ্যে আছে। তবে কথাটি সে বলতে পারত। তা ছাড়া এই দেহে সে বেশিদিন বাঁচবে বলে মনে হয় না। সে যেন বুড়ো মানুষের কথা শোনে।

১৪. “জগদীশবাবু চটিয়া উঠিয়া কহিলেন…”-জগদীশবাবু চটে উঠে কী বলেছিলেন?

উত্তরঃ জগদীশবাবু চটে উঠে বলেছিলেন—“দয়ার সাগর! পরকে সেজে দি, নিজে খাইনে। মিথ্যেবাদী কোথাকার!”

১৫. “যাঁকে খুঁজছেন তার কালচরের কথাটা একবার ভেবে দেখুন।”—কথাটি কে বলেছে?

উত্তরঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘পথের দাবী’ রচনায় এই কথাটি বলেছে অপূর্ব।

১৬. “নিমাইবাবু উঠিয়া দাঁড়াইয়া বলিলেন,”—নিমাইবাবু উঠে দাঁড়িয়ে কী বললেন?

উত্তরঃ নিমাইবাবু উঠে দাঁড়িয়ে বললেন, “আচ্ছা, তুমি এখন যেতে পারো মহাপাত্র”। এরপর জগদীশবাবুকে উদ্দেশ্য করে—তার যাওয়ার বিষয়ে সম্মতি আছে কি না জানতে চান।

১৭. “আজ বাড়ি থেকে কোনো চিঠি পেয়েছেন। নাকি?”- কে, কখ! এ বা বলেছিলেন?

উত্তরঃ অপূর্বর মধ্যে অত্যন্ত অন্যমনস্কতা লক্ষ করে তলওয়ারকর চিন্তিতমুখে উদ্ধৃত কথাটি বলেছিলেন।

১৮. “বাড়ির খবর সব ভালো তো?”-বক্তা কে? প্রশ্ন শুনে উদ্দিষ্ট ব্যক্তি কী বলেছিলেন?

উত্তরঃ উদ্ধৃতাংশের বক্তা তলওয়ারকর। তিনি এ কথা বলেছিলেন অপূর্বকে। প্রশ্ন শুনে অপূর্ব কিছু আশ্চর্য হয়ে বলে—“যতদূর জানি সবাই ভালোই তো আছেন।”

১৯. অপূর্বর ঘরে চুরি হলে কার কৃপায় টাকাকড়ি ছাড়া আর সব বেঁচে গেছে ?

উত্তরঃ অপূর্বর ঘরে চুরি হলে এক খ্রিস্টান মেয়ের কৃপায় টাকাকড়ি ছাড়া আর সব বেঁচে গেছে।

২০. অপূর্বর হঠাৎ হাসিতে দম আটকে গেল কেন?

উত্তরঃ অপূর্বর হঠাৎ গিরীশ মহাপাত্র ও তার পোশাক-পরিচ্ছদের কথা মনে পড়ায় হাসিতে দম আটকে গেল।

২১. বিনা দোষে ফিরিঙ্গি ছোঁড়ার অপূর্বকে লাথি মেরে কোথা থেকে তাড়িয়ে দিয়েছিল?

উত্তরঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘পথের দাবী’ রচনায় বিনা দোষে ফিরিঙ্গি ছোঁড়ারা অপূর্বকে লাথি মেরে প্ল্যাটফর্ম থেকে তাড়িয়ে দিয়েছিল।

২২. ফিরিঙ্গিদের অপূর্বকে লাথি মারার ঘটনা শুনে রামদাসের কী প্রতিক্রিয়া হয়েছিল?

উত্তরঃ অপূর্বকে লাথি মারার ঘটনা শুনে রামদাস চুপ করে থাকে, কিন্তু তার দুই চোখ ছলছল করে আসে।

২৩. “বাবুজি, ম্যয় নে আপকো তো জরুর কঁহা দেখা”- কথাটির অর্থ লেখো।

উত্তরঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘পথের দাবী’ রচনার আলোচ্য পঙক্তিটির অর্থ হল—বাবুজি, আমি আপনাকে অবশ্যই কোথাও দেখেছি।

২৪. “আশ্চয্যি নেহি হ্যায় বাবু সাহেব, নোকরির বান্তে কেত্তা যায়গায় তো ঘুমতা হ্যায়,”—কথাটির অর্থ লেখো।

উত্তরঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘পথের দাবী’ রচনার এই অংশটির অর্থ হল আশ্চর্য নয় বাবুসাহেব, চাকরির খোঁজে কত জায়গায় তো ঘুরতে হয়।

২৫. রামদাসের স্ত্রী অপূর্বকে একদিন সনির্বন্ধ অনুরোধ করে কী বলেছিলেন?

উত্তরঃ রামদাসের স্ত্রী অপূর্বকে একদিন সনির্বন্ধ অনুরোধ করে বলেছিলেন—যতদিন তার মা কিংবা বাড়ির কোনো আত্মীয় মহিলা এদেশে এসে বাসার উপযুক্ত ব্যবস্থা না-করেন, ততদিন তার তৈরি মিষ্টান্ন তাকে খেতে হবে

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *