THREE QUESTIONS BY LEO TOLSTOY

THREE QUESTIONS BY LEO TOSTOY প্রিয় ছাত্রছাত্রীরা তোমরা যারা ২০২৩ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দেবে তোমাদের সকলকে WWW.PARIKSHAPRASTUTI.ORG এক্সপার্ট টিমের পক্ষ থেকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন। তোমরা যাতে উচ্চ মাধ্যমিক ইংরেজি বিষয়ে ১০০% নাম্বার পেতে পারো তার জন্য আমাদের টীম তোমাদের জন্য বিষয় ভিত্তিক chapter wise সাজেশন নিয়ে আসবে ধারাবাহিক ভাবে। আজকে নিয়ে এসেছি উচ্চ মাধ্যমিক ইংরেজি HS ENGLISH THREE QUESTIONS BY LEO TOSTOY গল্পটির বাংলা সারাংশ এবং MCQ MOCK TEST আমাদের এই প্রচেষ্টা ভালো লাগলে তোমাদের বন্ধুদের মাঝে আমাদের এই ওয়েব পেজটি শেয়ার করবে।

প্রিয় ছাত্রছাত্রীরা HS ENGLISH THREE QUESTIONS BY LEO TOSTOY গল্পটি থেকে MCQ MOCK TEST দেওয়ার আগে বা বাংলা গল্পটি ভালো করে একবার পড়ে নাও

HS ENGLISH THREE QUESTIONS BY LEO TOSTOY

THREE QUESTIONS এর বঙ্গানুবাদ

একদা এক রাজার মনে হলো যে তিনি যদি সবসময় জানতে পারতেন কোন কিছু আরম্ভ করার সঠিক সময় কোনটা, যদি তিনি সর্বদাই জানতে পারেন কোন কোন মানুষের কথা তার শুনে চলা উচিত, কাদেরকে এড়িয়ে চলা উচিত; এবং সর্বোপরি, যদি তিনি জানতে পারতেন কোন কাজ করাটা সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ, তাহলে তিনি কখনোই ব্যর্থ হবেন না কোন কাজেই যেই কাজটার দায়িত্ব তিনি নেবেন।

আর এই চিন্তা তার মনে আসায়, তিনি এছাড়া রাজ্যে জনসমক্ষে ঘোষণা করলেন যে তিনি তাকে একটি দারুণ পুরস্কার দেবেন যে তাকে শিখিয়ে দেবেন তার যেকোনো কাজের সঠিক সময় কোনটা আর সব থেকে প্রয়োজনীয় লোক কারা আর কিভাবে তিনি জানবেন তার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ কাজ কোনটি।

আর তাতেই পন্ডিত ব্যক্তিরা জারের কাছে এলেন, কিন্তু তারা তাঁর প্রশ্নের উত্তর দিলেন বিভিন্নভাবে।

প্রথম প্রশ্নের উত্তরে, কেউ কেউ বললেন যে প্রতিটি কাজের সঠিক সময় জানতে হলে, একজনকে অবশ্যই তৈরি করতে হবে, দিন, মাস এবং বছরের একটি সারণি, এবং অবশ্যই কঠোর ভাবে জীবন যাপন করতে হবে এটা অনুযায়ী। কেবলমাত্র এই ভাবেই, তারা বলল, সবকিছুই করা যাবে সঠিক সময়ে। অন্যরা ঘোষণা করল যে, কোন কাজের সঠিক সময় আগে থেকেই স্থির করা অসম্ভব; কিন্তু যে, নিজেকে অলস অবসরের মধ্যে মগ্ন না রেখে, একজনের সর্বদায় মনোযোগ দেওয়া উচিত সবকিছুতেই যা কিছু ঘটছে, এবং তারপর যেটা সবথেকে বেশি প্রয়োজনীয় সেটাই করা দরকার। অন্যরা, আবার, বলল যে, যা কিছু ঘটছে তার প্রতি রাজা যতই মনোযোগী হোন না কেন, একজন মানুষের পক্ষে অসম্ভব সঠিকভাবে কোন কাজের সময় স্থির করা, কিন্তু তারা বলল যে, তার (অর্থাৎ রাজার) থাকা উচিত জ্ঞানী মানুষের একটি পরিষদ, যারা তাকে সাহায্য করবে প্রতিটি কাজের সঠিক সময় স্থির করতে।

কিন্তু তারপর আবার অন্যরা বলল কিছু জিনিস আছে যেগুলি অপেক্ষা করে না পরিষদের সামনে উপস্থাপিত হওয়ার জন্য, কিন্তু যেটা সম্পর্কে একজনকে তাৎক্ষণিকভাবে স্থির করতে হয় যে সেগুলির দায়িত্ব নেওয়া উচিত কি উচিত নয়। কিন্তু সেটা স্থির করার জন্য, একজনকে আগে থেকে অবশ্যই জানতে হবে কি ঘটতে চলেছে। কেবলমাত্র জাদুকরেরা সেটা জানেন; এবং, অতএব, প্রতিটি কাজের সঠিক সময় জানতে, একজন অবশ্যই পরামর্শ নেবেন জাদুকরদের।

একইরকমভাবে দ্বিতীয় প্রশ্নটিরও ভিন্ন ভিন্ন উত্তর ছিল। কেউ কেউ বললেন, যেসব মানুষকে রাজার বেশি দরকার তারা হলেন তার মন্ত্রিসভার সদস্যরা। অন্যরা (বললেন), ডাক্তার, যখন কেউ কেউ বললেন যোদ্ধারাই ছিল সব থেকে প্রয়োজনীয় ব্যক্তি।

সমস্ত উত্তর আলাদা আলাদা হওয়ায়, রাজা তাদের কারোর সাথে সম্মত হলেন না, এবং কাউকে পুরস্কার দিলেন না। কিন্তু তবুও তিনি ইচ্ছুক ছিলেন তার প্রশ্নের সঠিক উত্তর খুঁজে বের করতে, তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন পরামর্শ করতে এক সন্ন্যাসীর সঙ্গে যিনি ভীষণভাবে বিখ্যাত তার জ্ঞানের জন্য।

সন্ন্যাসী বাস করতেন একটি বনে যেটি তিনি কখনোই ত্যাগ করতেন না, এবং তিনি সাধারণ মানুষ ছাড়া কারোর সাথে দেখা করতেন না। তাই রাজা সাধারণ পোশাক পরলেন, এবং সন্ন্যাসীর কুটিরে পৌঁছানোর আগেই, তার ঘোড়া থেকে নেমে পড়লেন, এবং তার দেহরক্ষীকে পিছনে রেখে, একাই গগেলেন

যখন রাজা এগিয়ে গেলেন, সন্ন্যাসী তখন মাটি খনন করেছিলেন তার কুটিরের সামনে। রাজাকে দেখে, তিনি তাঁকে অভিবাদন জানালেন এবং মাটি খনন করতে লাগলেন। সন্ন্যাসী ছিলেন শীর্ণ এবং দুর্বল, এবং যতবারই তিনি মাটিতে কোপ মারছেন এবং সামান্য মাটি উল্টান, ততবারই তিনি জোরে জোরে শ্বাস নিতে লাগলেন।

রাজা তার কাছে গেলেন এবং বললেন: “আমি আপনার কাছে এসেছি, জ্ঞানী সন্ন্যাসী, তিনটি প্রশ্নের উত্তর জানতে: আমি কিভাবে শিখতে পারবো সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করতে? সেই সমস্ত মানুষ কারা যাদেরকে আমার বেশি দরকার, এবং কাদেরকে আমার উচিত, অতএব, আরো বেশি মনোযোগ দেওয়া বাকিদের চেয়ে? এবং কোন কাজগুলো সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং আমার প্রথম মনোযোগ দেওয়া দরকার?”

সন্ন্যাসী রাজার কথা শুনলেন, কিন্তু কোন উত্তর দিলেন না। তিনি শুধুমাত্র তার হাতে থুতু ফেললেন এবং খননকার্য আবার শুরু করলেন।

” আপনি ক্লান্ত”, রাজা বললেন, ” আমাকে কোদাল টি নিতে দিন এবং আপনার হয়ে কিছুক্ষনের জন্য কাজ করতে দিন।”

” ধন্যবাদ”, সন্ন্যাসী বললেন এবং রাজাকে কোদাল টি দিয়ে তিনি মাটিতে বসে পড়লেন।

যখন তিনি দুসারি জমি কোপালেন, রাজা থামলেন এবং তার প্রশ্নের পুনরাবৃত্তি করলেন। সন্ন্যাসী আবারও কোন উত্তরদাঁড়ালেন, কিন্তু উঠে দাঁড়ালেন, কোদাল টি নেওয়ার জন্য তার হাত বাড়ালেন এবং বললেন: ” এখন কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিন এবং আমাকে খানিকটা কাজ করতে দিন।”

রাজা পিছনে ঘুরলেন এবং দেখলেন একজন দাঁড়িওয়ালা মানুষকে বনের ভিতর থেকে ছুটে বেরিয়ে আসতে। লোকটি তার হাতগুলি চেপে ধরে আছে তার পেটে, এবং হাতের নিচে থেকে রক্ত ঝরে ঝরে পড়ছে। যখন সে রাজার কাছে পৌঁছাল, তখন সে মূর্ছা গিয়ে মাটিতে পড়ে গেল দুর্বল ভাবে গোঙাতে গোঙাতে। রাজা এবং সন্ন্যাসী মানুষটির পোশাক খুলে ফেললেন। তার পেটে ছিল এক বিশাল ক্ষত। রাজা ক্ষতটি ধুয়ে দিলেন যত ভালোভাবে তিনি পারলেন, এবং ছাত্রটিকে ব্যান্ডেজ করে দিলেন তার রুমাল দিয়ে এবং একটা তোয়ালে দিয়ে যেটা সন্ন্যাসীর ছিল। কিন্তু রক্ত পড়া বন্ধ হল না, এবং রাজা বারবার ব্যান্ডেজ টি খুলে দিচ্ছিলেন যেটি উষ্ণ রক্তে সিক্ত হয়ে গিয়েছিল, এবং ধুয়ে দিয়েছিলেন এবং ক্ষতটি পুনরায় ব্যান্ডেজ করে দিয়েছিলেন।

যখন অবশেষে রক্ত ঝরা বন্ধ হল, লোকটি পুনরুজ্জ্বীবিত হলেন এবং পান করার জন্য কিছু চাইলেন। রাজা টাটকা জল আনলেন এবং এটি তাকে দিলেন। ইতিমধ্যেই সূর্য অস্ত গেল, এবং পরিবেশটা শীতল হলো। তাই রাজা, সন্ন্যাসীর সাহায্যে, আহত লোকটিকে নিয়ে গেলেন কুটিরে এবং বিছানায় শুইয়ে দিলেন। বিছানায় শুয়ে লোকটি তার চোখ বন্ধ করলেন এবং শান্ত হয়ে গেলেন, কিন্তু রাজা হাঁটাহাঁটি আর কাজকর্ম করে এতটাই ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলেন যে তিনিও গুটিসুটি মেরে ঘরের চৌকাঠে শুয়ে ঘুমিয়ে পড়লেন – এতই গভীরভাবে ঘুমিয়ে পড়লেন যে গ্রীষ্মের ছোট রাতটি পুরোটিই ঘুমালেন। যখন তিনি সকালে জেগে উঠলেন, তার অনেক সময় লাগল মনে করতে যে তিনি কোথায় আছেন বা বিছানায় শুয়ে থাকা অদ্ভুত দাড়িওয়ালা লোকটা কে যে ঝকঝকে চোখ নিয়ে অত্যন্ত নিবিষ্টভাবে তাকে দেখছে।

” আমাকে ক্ষমা করে দিন” দাড়িওয়ালা মানুষটি বলল দুর্বল কন্ঠে, যখন সে দেখল যে রাজা জেগে ছিলেন এবং তার দিকে তাকিয়ে ছিলেন।

” আমি তোমাকে চিনি না এবং ক্ষমা করার কোন প্রশ্নই নেই।” রাজা বললেন।

” আপনি আমাকে চেনেন না, কিন্তু আমি আপনাকে চিনি। আমি হলাম আপনার সেই শত্রু যে শপথ নিয়েছিল নিজে নিজেই প্রতিশোধ নেওয়ার আপনার উপর, কারণ আপনি তার ভাইকে হত্যা করেছিলেন এবং তার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছিলেন। আমি জানতাম আপনি একাই বনে সন্ন্যাসীর সাথে দেখা করতে গেছেন, এবং আমি সংকল্প করেছিলাম আপনার ফেরার পথে আপনাকে হত্যা করার। কিন্তু দিন পেরিয়ে গেল এবং আপনি ফিরলেন না। তাই আমি বেরিয়ে এলাম আমার গোপন ডেরা থেকে আপনাকে খুঁজতে, এবং আমি আপনার দেহরক্ষীর সামনাসামনি হয়ে যাই, এবং তারা আমাকে চিনতে পেরে গেল এবং আহত করল আমাকে। আমি তাদের কাছ থেকে পালিয়ে গেলাম, কিন্তু রক্ত ঝরতে ঝরতে আমার মৃত্যু হত যদি না আপনি আমার ক্ষতস্থানটির পরিচর্যা করতেন। আমি আপনাকে মারতে চেয়েছিলাম, এবং আপনি আমার প্রাণ রক্ষা করলেন। এখন, যদি আমি বেঁচে থাকি, এবং আপনি যদি এটা চান, আমি আপনাকে সেবা করবো আপনার সবথেকে বিশ্বস্ত চাকর হিসাবে, এবং আমার পুত্র দেরও সেটাই করার আদেশ দেবো। আমায় ক্ষমা করুন!”

রাজা ভীষণ খুশি হলেন এতো সহজেই শত্রুর সঙ্গে শান্তি স্থাপন করতে পেরে, এবং তাকে (অর্থাৎ শত্রুকে) বন্ধু হিসাবে পেয়ে, এবং তিনি তাকে শুধুমাত্র ক্ষমাই করলেন না, বরং বললেন তিনি পাঠিয়ে দেবেন তার চাকরদের এবং তার নিজের ডাক্তারকে তার পরিচর্যা করার জন্য, এবং প্রতিশ্রুতি দিলেন তার সম্পত্তি ফিরিয়ে দেওয়ার।

আহত লোকটির কাছ থেকে বিদায় নিয়ে, রাজা বেরিয়ে গেলেন বারান্দায় এবং চারিদিকে দেখলেন সন্ন্যাসীর খোঁজে। চলে যাওয়ার আগে তিনি ইচ্ছা করলেন আরো একবার (সন্ন্যাসীকে) জিজ্ঞাসা করবেন তিনি যে প্রশ্নগুলি রেখেছিলেন তার উত্তর। সন্ন্যাসী বাইরে ছিলেন, হাটুর উপর উবু হয়ে বসে তিনি আগের দিনের কোপানো মাটির সারি ধরে বীজ বপন করছিলেন।

রাজা তার কাছে গেলেন, এবং বললেন, ” শেষবারের মতো, আমি আপনার কাছে প্রার্থনা করছি আমার প্রশ্নের উত্তর দিতে, জ্ঞানী পুরুষ

” আপনাকে ইতিমধ্যেই উত্তর দেওয়া হয়েছে!” সন্ন্যাসী বললেন, তখনো উবু হয়ে পাতলা পায়ের উপর বসে, এবং রাজার দিকে তাকিয়ে, যিনি তাঁর সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন।

” কিভাবে উত্তর দেওয়া হল? আপনি কি বলতে চান?” রাজা জিজ্ঞাসা করলেন।

”আপনি বুঝতে পারছেন না”, সন্ন্যাসী উত্তর দিলেন। ” যদি আপনি আমার দুর্বলতাকে করুনা না করতেন গতকাল, এবং আমার হয়ে মাটি না কোপাতেন, কিন্তু আপনার পথে ফিরে যেতেন, তাহলে ওই লোকটি আপনাকে আক্রমন করত, এবং আপনাকে অনুতাপ করতে হতো আমার সঙ্গে না থাকার জন্য। সুতরাং সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ সময় ছিল যখন আপনি মাটি কোপাচ্ছিলেন, এবং আমি ছিলাম সেই সময় সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, এবং আমার ভালো করাটাই ছিল আপনার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ কাজ। পরে যখন ওই লোকটি আমাদের দিকে ছুটে এলো, সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ সময়টা ছিল যখন আপনি ওর দেখাশুনা করছিলেন, কারণ যদি আপনি ওর ক্ষতস্থানটি বেঁধে না দিতেন তাহলে সে মারা যেত আপনার সাথে শান্তি স্থাপন না করেই। সুতরাং সে ছিল সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, এবং আপনি তার জন্য যেটা করেছেন সেটাই ছিল সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ কাজ। তাহলে মনে রাখবেন: একটাই সময় আছে যেটা গুরুত্বপূর্ণ – সেটা হল এখন! এটাই হলো সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে কারণ এটাই হলো একমাত্র সময় যখন আপনার কোন ক্ষমতা থাকে। সবথেকে প্রয়োজনীয় মানুষ হল সে যার সঙ্গে আপনি আছেন, কারণ কোন মানুষই জানে না যে সে অন্য কারোর সঙ্গে আর ব্যবহার করার সুযোগ পরে পাবে কি না; এবং সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো, তার ভালো করা, কারণ একমাত্র সেই উদ্দেশ্যেই মানুষকে জীবন দিয়ে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছিল।”

THREE QUESTIONS ONLINE MCQ

THREE QUESTION MCQ MOCK TEST 1

নিচের দেওয়া “START” বোতামে ক্লিক করো।

Leaderboard: THREE QUESTION MCQ MOCK TEST 1

maximum of 20 points
Pos. Name Entered on Points Result
Table is loading
No data available
 

***********একাদশ শ্রেণীর আরো প্রশ্ন-উত্তর পেতে এখানে ক্লিক করুন *****************

**********দ্বাদশ শ্রেণীর আরো প্রশ্ন-উত্তর পেতে এখানে ক্লিক করুন। ***************

*********দশম শ্রেণীর শ্রেণীর আরো প্রশ্ন-উত্তর পেতে এখানে ক্লিক করুন।***************

********WBP এবং KP পরীক্ষার MOCK TEST দিতে এখানে ক্লিক করুন ******************

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *