মাধ্যমিক বাংলা অদল বদল গল্পের বড়ো প্রশ্ন উত্তর

অদল বদল

পরীক্ষা প্রস্তুতি : মাধ্যমিক বাংলা অদল বদল গল্পের বড়ো প্রশ্ন উত্তর প্রিয় মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা তোমরা যারা এবছর ২০২৩ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষাদেবে ,তোমাদের সম্পূর্ণ সিলেবাসের উপর পরীক্ষা হবে। তাই মাধ্যমিক বাংলা ”অদল বদল ” ছোট গল্প থেকে এবছর পরীক্ষায় আসতে পারে এইরকম অতি গুরুত্বপূর্ণ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বড়ো  প্রশ্ন উত্তর (LAQ -৫ নম্বরের ) গুলি এখানে আলোচনা করা হল। তোমার এই প্রশ্ন উত্তর গুলি পরীক্ষার জন্য ভালো করে প্রস্তুতি করলে অবশ্যই ”পথের দাবী ” গদ্যাংশ থেকে সমস্ত ধরনের  ৫ নম্বরের  প্রশ্ন উত্তর গুলি  তোমরা কমন পাবেই পাবে।মাধ্যমিক বাংলা অদল বদল গল্পের বড়ো প্রশ্ন উত্তর। মাধ্যমিক বাংলা অদল বদল গল্পের বড়ো প্রশ্ন উত্তর। মাধ্যমিক বাংলা অদল বদল গল্পের বড়ো প্রশ্ন উত্তর। মাধ্যমিক বাংলা অদল বদল গল্পের বড়ো প্রশ্ন উত্তর।মাধ্যমিক বাংলা অদল বদল গল্পের বড়ো প্রশ্ন উত্তর।

Table of Contents

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ 

Madhyamik  Bengali  Suggestion 2023 

মাধ্যমিক বাংলা অদল বদল গল্পের ৫ নম্বরের বড়ো প্রশ্ন উত্তর

১)‘অদল বদল’ গল্পে বন্ধুত্ব ও সম্প্রীতির যে দৃষ্টান্ত স্থাপিত হয়েছে, তা নিজের ভাষায় লেখো।
[প্রশ্নমান ৫]

উত্তরঃ গুজরাতি সাহিত্যজগতের মানবতাবাদী লেখক পান্নালাল প্যাটেল রচিত ও অর্ঘ্যকুসুম দত্তগুপ্ত অনূদিত ‘অদল বদল’ গল্পে একদিকে যেমন দুটি সমবয়সী কিশোর অমৃত ও ইসাবের নিবিড় বন্ধুত্বের প্রকাশ ঘটেছে, অন্যদিকে ভারতাত্মার মূলীভূত সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির সুরটি স্পষ্ট হয়ে উঠে গল্পটি একটি সার্থক ছোটোগল্পে পরিণত হয়েছে।
আলোচ্য গল্পে অমৃত ও ইসাব প্রতিবেশী, অভিন্ন হৃদয় সুহৃদ। অথচ অমৃত জাতিতে হিন্দু, ইসাব মুসলমান।
গল্পে উভয়ের চরিত্রেই বেশ কিছু বৈপরীত্য চোখে পড়লেও পরস্পরের প্রতি সহমর্মিতা ও সহযোগিতার মনোভাব বারবার প্রতিফলিত হয়েছে। ইসাবের মতো নতুন জামা পাওয়ার জন্য অমৃত বাবা – মায়ের কাছে আবদার করেছে, আবার বন্ধুকে বাবার শাস্তির হাত থেকে বাঁচাতে নিজের নতুন কেনা জামাটি পড়িয়ে দিতেও দ্বিধাবোধ করেনি। উল্টোদিকে বন্ধুর অপমানের প্রতিশোধ নিতে নতুন জামার পরোয়া না করে কালিয়ার সঙ্গে কুস্তি লড়তে পিছিয়ে আসেনি ইসাবও। এই পারস্পরিক নিখাদ ভালোবাসায় ধর্ম কখনও বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। এই সম্পর্কে ছিল শুধুই বন্ধুত্বের পেলব স্পর্শ। মানবিক সংবেদনেই তারা ছিল পরস্পরের আপনজন।
কবি অতুলপ্রসাদের কথায় –
“নানা ভাষা, নানা মত, নানা পরিধান
বিবিধের মাঝে দেখো মিলন মহান।”
বিবিধের মাঝে এই ঐক্যের এই আদর্শ ভারতীয় সংস্কৃতির মূল সুর । ভারতের এই সুমহান ঐতিহ্য লেখক পান্নালাল প্যাটেল তাঁর লেখায় বারবার ফুটিয়ে তুলেছেন। অমৃতের মা তথা বাহালি বৌদি ও ইসাবের বাবা হাসানের আচরণ ও কথোপকথনেও পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির দিকটি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। অমৃত – ইসাবের জামা অদলবদলের কথা জানতে পেরে ইসাবের বাবা সস্নেহে অমৃতকে বুকে জড়িয়ে ধরেছে। অমৃতকে নিজের সন্তানের স্বীকৃতি দিয়ে হাসান ধর্মীয় বিভাজনের উপরে উঠে মানবিক উদারতার পরিচয় দিয়েছেন।
সুতরাং আলোচ্য গল্পে দেখা যায়, কোনো প্রথাগত, আচারসর্বস্ব ধর্ম কখনই সুমহান মানবতার জায়গা নিতে পারে না। এইভাবে ‘অদল বদল’ গল্প সম্প্রদায়গত বিভেদ নয়, বরং বন্ধুত্বের মতো মানবিক, হার্দিক সম্পর্ক ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বিশ্বস্ত ছবি তুলে ধরে।

২)“অমৃত সত্যিই তার বাবা মা কে খুব জ্বালিয়েছিল” – অমৃত কীভাবে বাবা – মা কে জ্বালাতন করেছিল ? অবশেষে অমৃতের মা কী করেছিলেন ? [প্রশ্নমান ৩ + ২ = ৫]

উত্তরঃ * গুজরাতি সাহিত্যজগতের মানবতাবাদী লেখক পান্নালাল প্যাটেল রচিত ও অর্ঘ্যকুসুম দত্তগুপ্ত অনূদিত ‘অদল বদল’ গল্পটি দুটি অভিন্নহৃদয় বন্ধু অমৃত ও ইসাবের নিবিড় বন্ধুত্ব তথা মানবিক সম্পর্ককে ঘিরে আবর্তিত হয়েছে।
গুজরাতের এক প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের এই দুই কিশোর বালকের মধ্যে বন্ধুত্বের গাঢ়ত্ব এতটাই বেশি ছিল ছিল যে, তারা পোশাক আশাকের দিক থেকেও অভিন্ন থাকতে চায়। দুজনের বাবাই ছিলেন ক্ষেত মজুর, অভাব অনটনকে সহ্য করেই ছিল তাদের জীবনযাপন।
একদিন, ক্ষেতে কাজ করতে গিয়ে ইসাবের জামা ছিঁড়ে যাওয়ায় তার বাবা তাকে একটা নতুন জামা কিনে দেন। তার দেখাদেখি অমৃতও নতুন জামার জন্য বাবা – মায়ের কাছে বায়না করতে থাকে। ফতোয়া জারি করে সে বলে, নতুন জামা কিনে না দেওয়া পর্যন্ত সে বিদ্যালয়মুখী হবে না। এমনকি নিজের জামার ছোটো একটা ছেঁড়া জায়গা আঙুল ঢুকিয়ে আরও বড় করে ছিঁড়ে দেয়। মা অনেকবার অমৃতকে বোঝানোর চেষ্টা করেন, কিন্তু হার মানতে বাধ্য হন। অমৃত খাওয়া দাওয়া ছেড়ে দেয়, রাতে বাড়িতে ফিরতে পর্যন্ত নিমরাজি হয়ে ইসাবদের বাড়ির গোয়ালঘরে লুকিয়ে থাকে।
এইভাবে নাছোড় অমৃত তার বাবা মাকে জ্বালাতন করেছিল।
দ্বিতীয় অংশঃ
* * অমৃতের মা অমৃতকে তার এই জেদের জন্য বেকায়দায় ফেলতে কৌশলে নতুন জামা কেনার বিষয়টি তার বাবাকে জানাতে বলেন। এও বলেন, ইসাবকে জামা কিনে দেবার আগে বাবা তাকে খুব মেরেছিল। নাছোড়বান্দা অমৃত জামা কেনার শর্তে মার খেতেও রাজি হয়ে যায়। অমৃতের মা জানতেন, অমৃত বাবার মুখের ওপর কথা বলবে না। আবার অমৃত জানতো, মা যতক্ষণ না পর্যন্ত জামা কিনে দেবার কথা বলবেন, ততক্ষণ বাবার রাজি হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম।
অবশেষে অমৃতর জেদের কাছে হার মেনে মা অমৃতের বাবাকে রাজি করিয়ে নতুন জামা কিনিয়ে দিয়েছিলেন।

৩)‘ ও আমাকে শিখিয়েছে , খাঁটি জিনিস কাকে বলে ? ‘ খাঁটি জিনিস ‘ বলতে কী বোঝানো হয়েছে ? তা কে , কাকে , কীভাবে শিখিয়েছে ?

উত্তরঃ পান্নালাল প্যাটেলের ‘ অদল বদল ‘ গল্পে উদ্ধৃত অংশটির বন্ধা হলেন ইসাবের বাবা পাঠান । এক্ষেত্রে যে – দুটি খাঁটি জিনিসের কথা বলা হয়েছে তার মধ্যে একটি হল মায়ের স্নেহ ও ভালোবাসা যা পিতার কাছে সর্বদা মেলে না । আর অন্যটি হল নিখাদ বন্ধুত্ব যেটি অভিন্নহৃদয়ের দুই বন্ধু অমৃত ও ইসাবের মধ্যে দেখা গিয়েছিল ।

আলোচ্য গল্পে দশ বছরের বালক অমৃত তার অভিন্নহৃদয়ের বন্ধু ইসাবের বাবা পাঠানকে এ কথা বুঝিয়েছিল যে , খাঁটি জিনিস বলতে কী বোঝায় । অমৃত ও ইসাবের বন্ধুত্বের শিকড় যে কত গভীর তা বোঝা যায় । তখন , যখন অমৃত কালিয়ার হাতে মার খেয়ে পড়ে গেলে ইসাব ক্রুদ্ধ হয়ে ওঠে এবং অমৃতকে বাঁচাতে গিয়ে মারপিটে জড়িয়ে পড়ে সে তার জামা ছিঁড়ে ফেলে । অমৃত ইসাবকে বাঁচাতে তার ভালো জামাটা ইসাবকে দিয়ে দেয় । ইসাব প্রশ্ন তোলে অমৃতকেও তো মার খেতে হতে পারে । অমৃত তখন জানায় তাকে রক্ষার জন্য তার মা আছেন কিন্তু ইসাবের তো মা নেই । আড়াল থেকে শোনা অমৃতের কথাগুলো ইসাবের বাবাকে ভাবিয়ে তুলেছিল । তিনি বুঝেছিলেন মাতৃহারা সন্তানের পিতাকে শুধু পিতা নয় মা – ও হয়ে উঠতে হবে । এ ছাড়া দুই বন্ধুর বন্ধুত্বের গভীরতা ইসাবের বাবার মনের পরিবর্তন এনে দিয়েছেন ।

৪)‘ ইসাবের বাবা ছেঁড়া শার্ট দেখা মাত্র ওর চামড়া তুলে নেবে । — বিষয়টি স্পষ্ট করো । এই পরিণতি থেকে রক্ষা পেতে তারা কোন্ পথ অবলম্বন করেছিল ?

উত্তরঃ পান্নালাল প্যাটেলের ‘ অদল বদল ’ গল্পের দুই কেন্দ্রীয় চরিত্র অমৃত ও ইসাব দরিদ্র কৃষক পরিবারের সন্তান । তাদের বাবাদের দারিদ্র্য এতটাই যে হোলি উপলক্ষ্যে ছেলেদের নতুন জামা তৈরির জন্যও মহাজনদের কাছে তাদের হাত পাততে হয়েছে । এমন পরিবারের ছেলেরা যদি নতুন জামা ছিঁড়ে ফেলে তবে সেটা যে ক্ষমাহীন অপরাধের মধ্যে পড়ে তা বলার অপেক্ষা রাখে না । নতুন জামা পরে অমৃত ও ইসাব দুই বন্ধু রাস্তায় বের হলে একদল দুষ্টু ছেলের মাথায় মতলব আসে তাদের শক্তি পরীক্ষার । তারা অমৃত ও ইসাবকে কুস্তি লড়ার প্রস্তাব দেয় । অমৃত এতে রাজি না হওয়ায় তারা তাকে রাস্তায় ফেলে আনন্দ করতে থাকে । বন্ধুর হেনস্থা দেখে ইসাব প্রতিশোধ নিতে মারামারিতে জড়িয়ে পড়ে । তার নতুন জামা ছিঁড়ে যায় । কষ্টের টাকায় কেনা জামা ছিঁড়ে ফেলায় ইসাবকে যে বাবার হাতে মার খেতে হবে সেই আশঙ্কার কথাই এখানে বলা হয়েছে ।

এই পরিণতি থেকে বাঁচতে বুদ্ধি করে দুই বাড়ির মাঝে এক নির্জন স্থানে অমৃত তার অক্ষত জামাটি ইসাবের গায়ে তুলে দেয় আর তার ছেঁড়া জামাটা নিজে পরে নেয় ।

৫)অমৃতের মায়ের চরিত্রটি আলোচনা করো ।

উত্তরঃ ‘ অদল বদল ‘ গল্পের একমাত্র নারীচরিত্র হলেন অমৃতের মা । একদিকে দরিদ্র পরিবারের টানাটানি , অন্যদিকে বিবেচক অমৃত – সহ চার সন্তানের অভাব – অভিযোগ – আবদার সামলানোর অভ্যেস এ দুই – ই তাঁর রয়েছে ।

অমৃত নতুন জামার জন্য গোঁ ধরায় প্রথমে তিনি তাকে বুঝিয়ে সুঝিয়ে নিরস্ত করতে চান । এমনকি ভর্ৎসনা ও প্রহারের ভয়ও দেখান । এতেও কাজ না হলে তিনি অমৃতকে কায়দা করে বাবার কাছে পাঠাতে চান । তিনি জানতেন , যে আবদার আদর ও শাসনের সাম্য রক্ষাকারী অমৃত তার কাছে করছে , তা সে তার বাবার কাছে করতে পারবে না । এতেও সফল না হলে এবং অমৃত নানাভাবে তাঁদের মানসিক উৎপীড়ন করতে থাকলে , আবার তিনিই অমৃতের বাবাকে জামার জন্য রাজি করান । তাঁর দায়িত্ববোধ , আদর ও শাসনের সমতা তাঁর পুত্র অমৃতকেও , তাঁর উপর নির্ভরশীল করে তোলে । অমৃত জানত , মা যতই শাসন করুন না কেন , দিনের শেষে তিনিই নির্ভরযোগ্য তার একমাত্র আশ্রয় । এই মাতৃমূর্তি চিরন্তনী । তাঁর কোনো নাম প্রয়োজন ছিল না , যদিও ইসাবের বাবাকে শোনা যায় তাঁকে ‘ বাহালি বৌদি ‘ বলে ডাকতে । মোটের ওপর ভালোবাসা ও মমতা দিয়ে গড়া এক স্বয়ংসম্পূর্ণ মা হয়ে উঠেছে অমৃতের মায়ের চরিত্রটি ।

৬) ‘ হাত ধরাধরি করে অমৃত ও ইসাব ওদের কাছে এল ।— ‘ ওদের ’ বলতে কাদের কথা বোঝানো হয়েছে ? অমৃত ও ইসাবের পরিচয় দাও ।
অথবা, অমৃতর  চরিত্রের পরিচয় দাও। 
অথবা, ইসাবের চরিত্রের পরিচয় দাও।
অথবা, অদল  বদল গল্পে বন্ধুত্বের যে পরিচয় পাওয়া যায় তার পরিচয় দাও। 

উত্তরঃ পান্নালাল প্যাটেল রচিত ‘ অদল বদল ‘ গল্পে ‘ ওদের বলতে গ্রামের ছেলের দলকে বোঝানো হয়েছে । গল্পের মূল চরিত্র অমৃত ও ইসাবকে ঘিরে যে ঘটনাপ্রবাহ আবর্তিত হয়েছে , তাতে অনুঘটকের কাজ করেছে এই ছেলের দল ।এই সূত্রেই অমৃত এবং ইসাবের চরিত্রের বিভিন্ন দিক গুলি আমাদের সামনে ফুটে উঠেছে। 

→ আলোচ্য গল্পে অমৃত ও ইসাব দুজনে অভিন্নহৃদয় বন্ধু । তারা উভয়েই দরিদ্র চাষি পরিবারের সন্তান । অভাবের কারণে তাদের পিতাদের ছোটোখাটো প্রয়োজনেও মহাজনের কাছে হাত পাততে হয় । ইসাব ও অমৃত একই স্কুলে , একই ক্লাসে পড়ে । রাস্তার মোড়ে দুটি মুখোমুখি বাড়িতে তাদের অমৃত ও ইসাবের বাস । অমৃতের বাড়িতে রয়েছেন বাবা – মা ও তিন ভাই এবং ইসাবের বাবা ছাড়া আর কেউই নেই । অমৃত ও ইসাবের এই নিখাদ বন্ধুত্বে আন্তরিক গভীরতা ছিল । তাই অমৃতের মার খাওয়ার আশঙ্কা থাকলেও কালিয়ার হাত থেকে অমৃতকে বাঁচাতে ইসাব ঝাঁপিয়ে পড়েছিল । আবার নতুন জামা ছিঁড়ে যাওয়ার অপরাধে বাবার হাতে মার খাওয়া থেকে ইসাবকে বাঁচাতে অমৃত তার নতুন জামাটি ইসাবকে পরতে দেয় । সে জামা নেওয়ার আগে ইসার জেনে নিতে চায় , ছেঁড়া জামা পরার জন্য অমৃতকে বকুনি খেতে হবে কিনা ।

মাধ্যমিক বাংলা অদল  বদল গল্পের ৫ নম্বরের বড়ো প্রশ্ন উত্তরের PDF DOWNLOAD এর জন্য এখানে  CLICK করুন।

অদল বদল গল্পের ছোট প্রশ্ন উত্তরের জন্য এখানে ক্লিক করুন।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *