পরীক্ষা প্রস্তুতি: মাধ্যমিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায়ের MCQ & SAQ মাধ্যমিক ২০২৩ সালের পরীক্ষার্থীদের কাছে madhyamik ইতিহাসের ষষ্ঠ অধ্যায় একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই অধ্যায় থেকে প্রতি বছর মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে। তাই ২০২৩ সালের মাধ্যমিক পরিক্ষার্থীদের জন্য এখানে মাধ্যমিক ইতিহাসের সপ্তম অধ্যায় : ”বিশ শতকে ভারতের নারী ,ছাত্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আন্দোলন” থেকে অত্যন্ত গুরুত্বেপূর্ন মাধ্যমিক পরীক্ষায় আসতে পারে এরকম MCQ & SAQ প্রশ্ন উত্তর গুলি আলোচনা করা হল প্রশ্ন-উত্তর আকারে।। মাধ্যমিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায়ের MCQ & SAQ মাধ্যমিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায়ের MCQ & SAQ মাধ্যমিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায়ের MCQ & SAQ মাধ্যমিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায়ের MCQ & SAQ মাধ্যমিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায়ের MCQ & SAQ মাধ্যমিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায়ের MCQ & SAQ মাধ্যমিক ইতিহাস MCQ &SAQ মাধ্যমিক ইতিহাস MCQ &SAQ মাধ্যমিক ইতিহাস MCQ &SAQ মাধ্যমিক ইতিহাস MCQ &SAQ মাধ্যমিক ইতিহাস MCQ &SAQ
মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশন ২০২৩
: মাধ্যমিক ইতিহাস সপ্তম অধ্যায়ের MCQ & SAQ
সরলা দেবী চৌধুরানী ১৯১০ খ্রিস্টাব্দে।
কৃষ্ণ কুমার মিত্র।
১৯০৫ খ্রিস্টাব্দের ১৬ অক্টোবর।
১৯০৩ খ্রিস্টাব্দে সরলা দেবী চৌধুরানী।
কামুদিনী বসু (মিত্র)। তিনি বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন।
চারণ কবি মুকুন্দ দাস।
অশ্বিনীকুমার দত্ত ১৯০৬ খ্রিস্টাব্দে।
সরোজিনী নাইডু। তিনি জাতীয় কংগ্রেসের সভানেত্রী নির্বাচিত হয়েছিলেন।
রাওলাট সত্যাগ্রহ (১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে)।
১৯২০ খ্রিস্টাব্দে।
দ্যা হিন্দু পত্রিকার মাধ্যমে।
দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের স্ত্রী বাসন্তী দেবী অসহযোগ আন্দোলনে কারাবরণ করে বিখ্যাত হয়ে আছেন।
উর্মিলা দেবী ছিলেন অসহযোগ আন্দোলনের অন্যত্তম নেত্রী এবং দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের ভগিনী।
১৯২১ খ্রিস্টাব্দে।
১৯৩০ খ্রিস্টাব্দের ১২ মার্চ।
১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে।
কমলা দেবী চট্টোপাধ্যায়।
সরোজিনী নাইডু।
সত্যবালা দেবী ,আশালতা সেন ,সুষমা পালিত।
১৯৪২ খ্রিস্টাব্দের ৯ অগাস্ট।
রাজিয়া খাতুন।
মাতঙ্গিনী হাজরা।
তমলুকে।
মেদিনীপুরের তমলুকে ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে।
ছিলেন সতীশচন্দ্র সামন্ত।
মেদিনীপুরের তমলুকে ভারত ছাড় আন্দোলনের সময় তৈরিও হওয়া তাম্রলিপ্ত জাতীয় সরকারের স্বেচ্ছাসেবিকা বাহিনীর নাম ছিল ‘ভাগিনী সেনা’ ।
অরুনা আসফ আলী এবং সুচেতা কৃপালিনী।
ভারত ছাড় আন্দোলনের সঙ্গে। তিনি পাঞ্জাবের বাসিন্দা ছিলেন।
উষা মেহেতা। তিনি গান্ধীজির ‘করেঙ্গে ইয়া মরেঙ্গে’ আদর্শ ভারত ছাড় আন্দোলনের সময় রেডিও মারফত প্রচার করেন।
গান্ধীজি ভারত ছাড় আন্দোলনের সময় ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে এই আহ্বান জানান।
ভাগিনী নিবেদিতা।
অরুন চন্দ্র গুহ।
লীলা নাগ (মিত্র) ঢাকায় মেয়েদের মুক্তিযুদ্ধের জন্য তৈরী করতে ‘দীপালি সংঘ’ প্রতিষ্ঠা করেন ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে।
দীপালি সংঘ।
জয়শ্রী পত্রিকা। এই পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন লীলা নাগ (মিত্র)।
প্রীতিলতা ওয়েদ্দার।
চট্রগ্রাম অস্ত্রাগার লুন্ঠনে যোগদান করা।
প্রীতিলতা ওয়াদ্দারের।
১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দে। এর প্রধান দিয়িত্বে ছিলেন ক্যাপ্টেন লক্ষ্মী স্বামীনাথন।
পুলিন বিহারি দাস।
শচীন্দ্র প্রসাদ বসু ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দের ৪ নভেম্বর কলকাতায় অ্যান্টি-সারকুলার সোসাইটি’ প্রতিষ্ঠা করেন।
শচীন্দ্র প্রসাদ বসু।
শচীন্দ্র মুখোপাধ্যায়।
বাসুদেব বলবন্ত ফাদকে -কে।
বিনায়ক দামোদর সাভারকার।
চন্দ্র শেখর আজাদ।
আমেরিকায়।
বিপ্লব।
সুবোধ চন্দ্র মল্লিক।
অসহযোগ আন্দোলনের পর্বে জাকির হুসেন গড়ে তুলেন।
১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে।
বেঙ্গল ভলান্টিয়ার্স।
হেমচন্দ্র ঘোষ।
সতীশচন্দ্র বসু।
বিনয়কৃষ্ণ বসু , বাদল গুপ্ত ও দীনেশ গুপ্ত প্রমুখরা ছিলেন বেঙ্গল ভলান্টিয়ার্স দলের সদস্য। এরা ‘বি-বা-দি’ নাম পরিচিত ছিলেন।
আই জি কর্নেল সিম্পসন সাহেবকে।
সূর্য সেন।
ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান আর্মি।
মাস্টারদা সূর্য সেনকে।
আজাদ হিন্দ বাহিনীর ক্যাপ্টেন।
কল্পনা দত্ত।
কল্পনা দত্ত। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কল্পনা দত্ত কে ‘বাংলার অগ্নিকন্যা বলে অভিহিত করেছেন।
জালালাবাদ পাহাড়ে।
মহারাষ্ট্রের ঊনবিংশ শতাব্দীর দলিত আন্দোলনের নেতা।
ব্রাহ্মনচে কসাব , শ্বেতকার্যচ , এবং গুলামগিরি।
জ্যোতিবা ফুলে। এর মুখপত্রের নাম দীন মিত্র।
১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে।.
হরিজন।
হরিজন সেবক সংঘ।
ড. বি. আর. আম্বেদকরের পুরো নাম হল ভীমরাও রামজি আম্বেদকর। তিনি ১৮৯১ খ্রিস্টাব্দের ১৪ এপ্রিল জন্ম গ্রহন করেন।
মাহার।
ড : বি আর আম্বেদকর।
১৯৩২ খ্রিস্টাব্দের ২৪ সেপ্টেম্বর।
গুরুচাঁদ ঠাকুর।
হরিচাঁদ ঠাকুর।
হরিচাঁদ ঠাকুর।
গুরুচাঁদ ঠাকুর।
বাংলাদেশের ফরিদপুরে।
১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে।
রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী। তিনি বঙ্গলক্ষ্মীর ব্রতকথা বইটির মাধ্যমে এই প্রচার চালাতেন।
রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী।
অ্যানি বেসান্ত।
স্বায়ত্ব শাসন।
১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে আইন অমান্য আন্দোলনের সময়।
উর্মিলা দেবী।
মাদাম কামা।
জার্মানিতে।
বীণা দাস।
পথের দাবি।
ঝাঁসির রানী ব্রিগেড। এর নেত্রী ছিলেন লক্ষ্মী স্বামীনাথন।
বীরেশলিঙ্গম।
রামস্বামী নাইকার।
১৯২৪ খ্রিস্টাব্দে মালাবারে শ্রী নারায়ন গুরুর নেতৃত্বে।
রামসে ম্যাকডোনাল্ড।
২০ শতাংশ।
প্রমথ রঞ্জন ঠাকুর।
ই ভি রামস্বামী নাইকার।
মুথুলক্ষ্মী পন্ডিত।
১৯০২ খ্রিস্টাব্দে।
লর্ড কার্জন।
বি আর আম্বেদকর।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
আনন্দমোহন বসু।
সরলাদেবী চৌধুরানী।
১৯১৫ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ওড়িশার বালেশ্বর বা বালাসোরে ব্রিটিশ সরকারের সঙ্গে প্রত্যক্ষ সংঘর্ষ হয় বাঘা যতীন বাহিনীর। এই যুদ্ধ ইতিহাসে বুড়িবালামের যুদ্ধ বা বালেশ্বর যুদ্ধ নাম পরিচিত। এই সংঘর্ষে বাঘা যতীন গুরুতর আহত হন, তার পরের দিন তাঁর মৃত্যু হয়।
বিপ্লবী বাঘা যতীন ও তার দলবল।
আরো পড়ুন:
মাধ্যমিক ইতিহাস পঞ্চম অধ্যায়ের MCQ এবং SAQ -এর জন্য এখানে কিল্ক করুন। Click Here
মাধ্যমিক ইতিহাস ষষ্ঠ অধ্যায়ের MCQ এবং SAQ -এর জন্য এখানে ক্লিক করুন।
মাধ্যমিক প্রথম অধ্যয় বড় প্রশ্ন উত্তরের জন্য এখানে ক্লিক করুন।
মাধ্যমিক দ্বিতীয় অধ্যয় বড় প্রশ্ন উত্তরের জন্য এখানে ক্লিক করুন।
মাধ্যমিক তৃতীয় অধ্যয় বড় প্রশ্ন উত্তরের জন্য এখানে ক্লিক করুন।
মাধ্যমিক চতুর্থ অধ্যয় বড় প্রশ্ন উত্তরের জন্য এখানে ক্লিক করুন।