মাধ্যমিক বাংলা অভিষেক কবিতার প্রশ্ন উত্তর

মাধ্যমিক বাংলা অভিষেক কবিতার প্রশ্ন উত্তর

পরীক্ষা প্রস্তুতিঃ মাধ্যমিক বাংলা অভিষেক কবিতার প্রশ্ন উত্তর প্রিয় ছাত্র ছাত্রীরা তোমরা যারা ২০২৩ সালে মাধ্যমিক দেবে , PRIKSHAPASTUTI .ORG এক্সপার্ট টিমের পক্ষ থেকে প্রথমেই তোমাদের অভিনন্দন জানাই। যাতে তোমরা বাড়িতে বসে সুন্দর ভাবে মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারো তার জন্যই আমাদের এই প্রচেষ্টা। আশা করছি তোমরা আমাদের দেওয়া সাজেশন গুলি ভালো করে পড়লে অবশ্যই মাধ্যমিকে চুড়ান্ত সফলতা লাভ করতে পারবে। আজকে তোমাদের সামনে মাধ্যমিক  বাংলা কবিতা ‘অভিষেক ‘ থেকে মাধ্যমিক ২০২৩ পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্ব পূর্ন MCQ ,সংক্ষিপ্ত ,ব্যাখ্যাধর্মী প্রশ্ন-উত্তর গুলি তুলে ধরা হল -মাধ্যমিক বাংলা অভিষেক কবিতার প্রশ্ন উত্তর।মাধ্যমিক বাংলা অভিষেক কবিতার প্রশ্ন উত্তর।মাধ্যমিক বাংলা অভিষেক কবিতার প্রশ্ন উত্তর।মাধ্যমিক বাংলা অভিষেক কবিতার প্রশ্ন উত্তর।

মাধ্যমিক বাংলা অভিষেক কবিতার প্রশ্ন উত্তর

 

সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো (MCQ )

1.মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবনকাল –
(a) 1801-1891 খ্রিস্টাব্দ
(b) 1861-1841 খ্রিস্টাব্দ
(c) 1824-1873 খ্রিস্টাব্দ
(d) 1800-1861 খ্রিস্টাব্দ

Show Ans

উত্তরঃ (c) 1824-1873 খ্রিস্টাব্দ

2.‘মেঘনাদবধ কাব্য’ প্রকাশিত হয় –
(a) 1847 খ্রিস্টাব্দে
(b) 1857 খ্রিস্টাব্দে
(c) 1851 খ্রিস্টাব্দে
(d) 1861 খ্রিস্টাব্দে

Show Ans

উত্তরঃ (d) 1861 খ্রিস্টাব্দে

3.‘মেঘনাদবধ কাব্য’-এর সর্গসংখ্যা—
(a) চারটি
(b) পাঁচটি
(c) আটটি
(d) নয়টি

Show Ans

উত্তরঃ (d) নয়টি

Read More: Madhyamik বাংলা রচনা সাজেশন ২০২৩ -এর জন্য এখানে ক্লিক করুন।  

4.‘অভিষেক’ শীর্ষক কাব্যাংশটি ‘মেঘনাদবধ কাব্য’-এর –
(a) প্রথম সর্গের অন্তর্গত
(b) দ্বিতীয় সর্গের অন্তর্গত
(c) তৃতীয় সর্গের অন্তর্গত
(d) ষষ্ঠ সর্গের অন্তর্গত

Show Ans

উত্তরঃ (a) প্রথম সর্গের অন্তর্গত

5.‘অভিষেক’ শীর্ষক কাব্যাংশটি ‘মেঘনাদবধ কাব্য’-এর যে সর্গ থেকে গৃহীত, তার নাম –
(a) অভিষেক
(b) বধ
(c) সমাগম
(d) প্রেতপুরী

Show Ans

উত্তরঃ (a) অভিষেক

6.“কনক-আসন ত্যজি, বীরেন্দ্রকেশরী…”-বীরেন্দ্রকেশরী’ হলেন—
(a) রাবণ
(b) বিভীষণ
(c) ইন্দ্রজিৎ
(d) কুম্ভকর্ণ

Show Ans

উত্তরঃ (c) ইন্দ্রজিৎ

7.“কনক-আসন ত্যজি, বীরেন্দ্রকেশরী ইন্দ্রজিৎ, প্রণমিয়া…” ইন্দ্রজিৎ কাকে প্রণাম করেছিল?
(
a) রাবণ
(b) চিত্রাঙ্গদা
(c) মন্দোদরী
(d) ধাত্রী

Show Ans

উত্তরঃ (d) ধাত্রী

8.“কি হেতু, মাতঃ, গতি তব আজি/এ ভবনে…?”—ইন্দ্রজিৎ এ কথা জিজ্ঞাসা করেছেন –
(a) মন্দোদরী দেবীকে
(b) প্রমীলাকে
(c) সীতাদেবীকে
(d) প্রভাষাবেশী লক্ষ্মীকে

Show Ans

উত্তরঃ (d) প্রভাষাবেশী লক্ষ্মীকে

9.“কি হেতু, মাতঃ, গতি তব আজি/এ ভবনে? কহ দাসে..”—ইন্দ্রজিৎ ধাত্রীর কাছে কী জানতে চেয়েছিলেন?
(a) বীরবাহুর কথা
(b) রাবণের নির্দেশ
(c) লঙ্কার কুশলসংবাদ
(d) প্রমীলার কুশলসংবাদ

Show Ans

উত্তরঃ (c) লঙ্কার কুশলসংবাদ

10“ছদ্মবেশী অম্বুরাশি সুতা/উত্তরিলা”—‘অম্বরাশি সুতা’ যাঁর সম্পর্কে বলা হয়েছে, তিনি হলেন—

(a) মায়াদেবী (b) চিত্রাঙ্গদা (c) লক্ষ্মী (d) সীতা

Show Ans

উত্তরঃ (c) লক্ষ্মী

11.“কহ দাসে…”—ইন্দ্রজিৎ জানতে চেয়েছেন—
(a) রাবণের চিন্তার কারণ
(b) বিভীষণের অবস্থান
(c) রাবণের শারীরিক অবস্থা
(d) লঙ্কাপুরীর কুশলবার্তা

Show Ans

উত্তরঃ (d) লঙ্কাপুরীর কুশলবার্তা

12.“হায়! পুত্ৰ, কি আর কহিব।কনক-লঙ্কার দশা!” বক্তা লঙ্কার কথা বলার ক্ষেত্রে হতাশা প্রকাশ করেছেন, কারণ—
(a) ঘোরতর যুদ্ধে কুম্ভকর্ণের মৃত্যু হয়েছে
(b) ঘোরতর যুদ্ধে বীরবাহুর মৃত্যু হয়েছে
(c) ঘোরতর যুদ্ধে রাবণরাজার মৃত্যু হয়েছে
(d) ঘোরতর যুদ্ধে সারণের মৃত্যু হয়েছে

Show Ans

উত্তরঃ (b) ঘোরতর যুদ্ধে বীরবাহুর মৃত্যু হয়েছে

13.“ঘোরতর রণে, হত প্রিয় ভাই তব…”এই ‘প্রিয় ভাই’ হল—
(a) বীরবাহু
(b) লক্ষ্মণ
(c) কুম্ভকর্ণ
(d) নিশুম্ভ

Show Ans

উত্তরঃ (a) বীরবাহু

14.“তার শোকে মহাশোকী রাক্ষসাধিপতি”–রাক্ষসাধিপতি রাবণ যার শোকে কাতর, তিনি হলেন –
(a) প্রমীলা
(b) চিত্রাঙ্গদা
(c) মন্দোদরী
(d) বীরবাহু

Show Ans

উত্তরঃ (d) বীরবাহু

15.“সসৈন্যে সাজেন আজি ঝঝিতে আপনি।”—কার কথা বলা হয়েছে? –
(a) দেবরাজ ইন্দ্র
(b) ইন্দ্রজিৎ
(c) রাক্ষসরাজ রাবণ
(d) রাঘব

Show Ans

উত্তরঃ (c) রাক্ষসরাজ রাবণ

16.“জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া; — ‘এই মহাবাহু’ হলেন—
(a) রাবণ
(b) ইন্দ্রজিৎ
(c) রামচন্দ্র
(d) বীরবাহ

Show Ans

উত্তরঃ (b) ইন্দ্রজিৎ

17.“জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া” “মহাবাহু’র বিস্ময়ের কারণ—
(a) তিনি তার অনুজ বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ শুনেছেন
(b) তিনি ধাত্রীর কাছে লঙ্কার পরাজয়ের কথা শুনেছেন
(c) তিনি ধাত্রীর কাছে তার অভিষেকের কথা শুনেছেন
(d) তিনি ধাত্রীর কাছে রাবণের যুদ্ধে অবতীর্ণ হওয়ার কথা শুনেছেন

Show Ans

উত্তরঃ (a) তিনি তার অনুজ বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ শুনেছেন

18.“কি কহিলা, ভগবতি?” ভগবতী বলেছেন –
(a) ঘোরতরে যুদ্ধে কুম্ভকর্ণ প্রয়াত হয়েছেন
(b) ঘোরতর যুদ্ধে বীরবাঙ্কুর মৃত্যু ঘটেছে
(c) রাবণ ইন্দ্রজিৎকে সেনাপতি হিসেবে বরণ করতে চলেছেন
(d) ইন্দ্রজিৎ যেন নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে যজ্ঞ শেষ করে যুদ্ধে যান

Show Ans

উত্তরঃ (b) ঘোরতর যুদ্ধে বীরবাঙ্কুর মৃত্যু ঘটেছে

অতিসংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন (প্রশ্নমান – ১) VSAQ 

1.‘মেঘনাদবধ’ কাব্যের প্রথম সর্গের নাম কী?

উত্তরঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘মেঘনাদবধ কাব্যের প্রথম সর্গের নাম ‘অভিষেক’।

2,“প্রণমিয়া ধাত্রীর চরণে,/কহিলা”—ইন্দ্রজিৎ কী বলেছিল?

উত্তরঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত উদ্ধৃতাংশে ইন্দ্রজিৎ লঙ্কার কুশল জিজ্ঞাসা করেছিল এবং সেখানে ধাত্রীর আসার কারণ জিজ্ঞাসা করেছিল।

3.“ছদ্মবেশী অম্বুরাশি-সুতা উত্তরিলা।” “অম্বুরাশি-সুতা’-কে এবং কেন তার এমন নাম?

উত্তরঃ  ‘অম্বুরাশি’ শব্দের অর্থ জলসমূহ, ‘সুতা’ শব্দের অর্থ কন্যা। সমুদ্রমন্থনের সময় লক্ষ্মীর উত্থান হয়েছিল বলে তাকে ‘অম্বুরাশি-সুতা’ বলা হয়েছে।

4.“ছদ্মবেশী অম্বুরাশি সুতা”—অম্বুরাশি-সুতা কার ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন?

উত্তরঃ  উদ্ধৃত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীত। অম্বুরাশি-সুতা বা লক্ষ্মী ইন্দ্রজিতের ধাত্রীমাতা প্রভাষার ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন।

5.“সসৈন্যে সাজেন আজি যুঝিতে আপনি।”-কে সসৈন্যে সাজেন?

উত্তরঃ উদ্ধৃত পঙকিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীত প্রিয় পুত্র বীরবাহুর মৃত্যুতে লঙ্কেশ্বর রাবণ সৈন্যদলসহ যুদ্ধসাজে সজ্জিত হন।

6.“জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া;”—এই বিস্ময়ের কারণ কী ছিল?

উত্তরঃ  রামচন্দ্রকে খন্ড খন্ড করে কেটে ফেলার পরে কে বীরবাহুকে হত্যা করল তা ভেবেই ইন্দ্রজিৎ বিস্মিত হয়েছেন ?

7.ছদ্মবেশী লক্ষ্মী কোন সংবাদ নিয়ে এসেছিলেন?

উত্তরঃ  ছদ্মবেশী লক্ষ্মী রাবণপুত্র বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ এবং তাতে রাবণের শোকাকুলতার সংবাদ নিয়ে এসেছিলেন।

8.“এ অদ্ভুত বারতা”—কোন বারতার কথা বলা হয়েছে?

উত্তরঃ উদ্ধৃত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীত। এখানে বীরচূড়ামণি বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদের কথাই বলা হয়েছে।

9.“শীঘ্ৰ কহ দাসে” শীঘ্র কী বলতে বলা হয়েছে?

উত্তরঃ  ছদ্মবেশী লক্ষ্মী বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ দিতে এসেছেন মেঘনাদকে লক্ষ্মী কোথায় সেই মৃত্যুসংবাদ পেলেন তা শীঘ্ন বলতে বলা হয়েছে।

10“রত্নাকর রত্নোত্তমা ইন্দিরা সুন্দরী উত্তরিলা”—‘ইন্দিরা সুন্দরী কে?

উত্তরঃ  উদ্ধৃত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীত। লক্ষ্মীর অপর নাম ইন্দিরা। তাই এখানে। লক্ষ্মীকেই ইন্দিরা সুন্দরী বলা হয়েছে।

11.“যাও তুমি ত্বরা করি:”—এই শীঘ্র যাওয়ার প্রয়োজন কী?

উত্তরঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত উদ্ধৃতাংশটিতে রাক্ষসকুলের মান রক্ষা করার জন্যই মেঘনাদের শীঘ্ন যাওয়ার প্রয়োজন বলে লক্ষ্মী মন্তব্য করেছেন।

12.“…রোষে মহাবলী/মেঘনাদ”—মেঘনাদ রুষ্ট হয়ে কী করেছিলেন?

উত্তরঃ মেঘনাদ রুষ্ট হয়ে ফুলরাশি ছিড়ে ফেলেছিল, সোনার বালা দূরে ফেলে দিয়েছিল।

13.“পদতলে পড়ি, শোভিল কুণ্ডল।” ‘কুণ্ডল’ শব্দের অর্থ কী?

উত্তরঃ  উদ্ধৃত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীত ‘কুণ্ডল’ শব্দের অর্থ কর্ণভূষণ অর্থাৎ কানের অলংকার।

14.“হা ধিক মোরে!”—ইন্দ্রজিৎ কেন নিজেকে ধিক্কার দিয়েছিলো?

উত্তরঃ  শত্রুসৈন্য যখন লঙ্কাকে ঘিরে ফেলেছে তখন তিনি প্রমোদকাননে সময় কাটাচ্ছেন—এই ভেবেই ইন্দ্রজিৎ নিজেকে ধিক্কার দিয়েছিল।

15.“বৈরিদল বেড়ে স্বর্ণলঙ্কা”—কাদের বৈরিদ বলা হয়েছে?

উত্তরঃ  উদ্ধৃত পর্ভূক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীত এখানে রামচন্দ্র ও তার সৈন্যবাহিনীকে বৈরিল বলা হয়েছে।

16.“হেথা আমি বামাদল মাঝে?”—কখন ইন্দ্রজিৎ একথা বলেছেন?

উত্তরঃ মাইকেল মধুসূদন দত্তের লেখা ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত উদ্ধৃতাংশে ইন্দ্রজিৎ একথা বলেছেন যখন রাঘব সৈন্যরা চারপাশ থেকে লঙ্কাপুরীকে ঘিরে ফেলেছে

17.“হেথা আমি বামিদলমাঝে।” – ‘হেথা’ বলতে কোন স্থানের কথা বলা হয়েছে?

উত্তরঃ উদ্ধৃত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীত৷ ‘হেথা’ বলতে এখানে কনকলঙ্কার প্রমোদ উদ্যানকেই বোঝানো হয়েছে।

18.“এই কি সাজে আমারে”—কী সাজে না বলে বক্তার মনে হয়েছে?

উত্তরঃ  রামচন্দ্রের সৈন্যবাহিনী কনকলঙ্কাকে ঘিরে ফেলেছে; এই সময় ইন্দ্রজিতের প্রমোদকাননে বিচরণ করা সাজে না।

19.“হৈমবতীসত যথা…” কীসের কথা এখানে বলা হয়েছে?

উত্তরঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ পদ্যাংশ থেকে গৃহীত উদ্ধৃতাংশে দেবসেনাপতি কার্তিকের তারকা বধের কথা এখানে বলা হয়েছে।

20.“কিম্বা যথা বৃহন্নলারুপী কিরীটী”—‘বৃহন্নলারুপী কিরীটী’ কাকে বলা হয়েছে?

উত্তরঃ  উদ্ধৃত পঙক্তিটি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক পদ্যাংশ থেকে গৃহীত। মহাভারতের অর্জুন চরিত্রটি হলেন বৃহন্নলারূপী কিরীটী।

ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত  প্রশ্নোত্তর   (৩ নম্বরের )- SAQ

(১)“ অম্বুরাশি – সুতা উত্তরিলা ” — ‘ অম্বুরাশি – সুতা ’ কী উত্তর দিলেন ? অথবা , ‘ অম্বুরাশি – সুতা ’ কে ? তিনি কেন ইন্দ্রজিতের কাছে এসেছিলেন ? 

উত্তরঃপ্রশ্নোধৃত অংশে অম্বুরাশি – সুতা হলেন সমুদ্রমন্থনের সময় ক্ষীরোদসাগরের তলদেশ থেকে উঠে আসা দেবী লক্ষ্মী ।

  ‘ অভিষেক ’ কবিতায় ইন্দ্রজিৎ তাঁর আলয়ে মাতাকে আসতে দেখে প্রণাম করে লঙ্কার কুশল জানতে চাইলেন । পুত্রের প্রশ্নের উত্তরে মাতা গভীর দুঃখে বললেন , স্বর্ণলঙ্কার অবস্থা অত্যন্ত বেদনাদায়ক । রামের সঙ্গে যুদ্ধ করতে গিয়ে ইন্দ্রজিতের কনিষ্ঠ ভ্রাতা মহাবীর বীরবাহু নিহত হয়েছেন । সে কারণে পুত্রের হত্যার প্রতিশোধ নিতে রাঘবের মোকাবিলা করার জন্য রাক্ষসাধিপতি রাবণ সসৈন্যে সজ্জিত হয়েছেন । 

(২)“ জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া ; ” কাকে ‘ মহাবাহু ’ বলা হয়েছে ? তার বিস্ময়ের কারণ কী ? – অথবা , “ এ অদ্ভুতবারতা জননী ” — অদ্ভুত ঘটনাটি নিজের ভাষায় লেখো । 

উত্তরঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত বিরচিত ‘ মেঘনাদবধ কাব্য ‘ – এর প্রথম সর্গ ‘ অভিষেক ’ কবিতার আলোচ্য পঙ্ক্তিটিতে রাবণপুত্র ইন্দ্রজিৎকে ‘ মহাবাহু ’ বলা হয়েছে । ‘ মহাবাহু ’ ইন্দ্ৰজিৎ ছদ্মবেশী দেবী লক্ষ্মীর কাছে রাঘব কর্তৃক যুদ্ধক্ষেত্রে প্রিয় ভাই বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ শুনে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন । ইন্দ্রজিৎ রাঘবকে দু’বার পরাজিত ও নিহত করেছিলেন । যুদ্ধক্ষেত্রে পরাজিত রাঘবের পুনর্জীবনলাভের সংবাদ ইন্দ্ৰজিৎকে মুহূর্তে হতবাক এবং বিস্ময়াভিভূত করে দিয়েছে ।  

(৩)“ সসৈন্যে সাজেন আজি যুঝিতে আপনি । ” কে , কেন সসৈন্য সজ্জিত হয়েছিলেন ? 

উত্তরঃ মধুকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘ অভিষেক ’ নামাঙ্কিত কাব্যাংশে লঙ্কেশ্বর রাবণ প্রিয় পুত্র ‘ মহাবলী ‘ বীরবাহুর নিধন সংবাদে হতবাক হয়েছিলেন ।

  তাই তিনি রামচন্দ্রকে সমুচিত শিক্ষা দিতে সসৈন্য সজ্জিত হয়েছিলেন । রামচন্দ্রকে নিহত করেছিলেন ইন্দ্রজিৎ । এই সংবাদে রাক্ষস শিবির উদ্দীপ্ত হয়েছিল । সেই আনন্দ সহসা বিষাদে পরিণত হয়েছিল যখন রামচন্দ্র মারা যাননি এমন শোনা যায় এবং তিনি স্বয়ং ‘ মহাবলী ‘ বীরবাহুর মৃত্যুর কারণ হয়েছেন । পুত্রশোকে মুহ্যমান পিতা রাবণ পুত্রহস্তার বিরুদ্ধে বিপুল সৈন্যে সজ্জিত হয়ে যুদ্ধযাত্রার আয়োজন করেছিলেন । 

(৪)“ কাপিলা লঙ্কা , কাপিলা জলধি ! ” এই পরিস্থিতির প্রেক্ষাপট আলোচনা করো । 

উত্তরঃ মধুকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘ অভিষেক ‘ কাব্যাংশে বীরবাহুর মৃত্যুসংবাদ শুনে ইন্দ্রজিৎ যুদ্ধযাত্রার প্রস্তুতি নেন । তাঁর রথ সোনার পাখা বিস্তার করা পর্বতের মতো আকাশকে আলোয় ভরিয়ে বায়ুপথে প্রবল শব্দে চলতে থাকে । ধনুকের ছিলায় টান দিতেই টঙ্কারধ্বনি ওঠে , অনেকটা মেঘের মধ্যে পক্ষীদের চিৎকারের মতোই আওয়াজ হয় । আর তাতেই লঙ্কাপুরী আর সমুদ্রে কম্পন সৃষ্টি হয় । 

(৫)“ নাদিলা কর্বুরদল হেরি বীরবরে / মহাগর্ভে । ” ‘ কবূরদল ’ শব্দের অর্থ কী ? তাদের এমন আচরণের কারণ কী ? 

উত্তরঃ মধুকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত লিখিত অভিষেক কবিতায় কর্বুরদল শব্দের অর্থ Sen ‘ রাক্ষসদল ‘ ।

  রাঘবসৈন্য লঙ্কা আক্রমণের ফলে লঙ্কা ক্রমশ বীরশূন্য হয়ে পড়ে । এই ভয়াবহ যুদ্ধে রাবণপুত্র বীরবাহু মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন । এই অবস্থায় ধাত্রীমাতার কাছে খবর পেয়ে লঙ্কাপুরীতে রাবণপুত্র ইন্দ্রজিৎ উপস্থিত হলে তাঁকে দেখে রাক্ষসবীরগণ আনন্দে গর্জন করে । এই গর্জনের মধ্যে দিয়েই ইন্দ্রজিতের প্রতি তাদের আস্থা যেমন প্রকাশ পেয়েছে , তেমনি নিজেদের হতাশা কাটিয়ে ওঠার আনন্দও প্রকাশিত হয়েছে । 

(৬)“ ঘুচাব ও অপবাদ , বধি রিপুকুলে ” —বক্তা কে ? বক্তার মতে অপবাদটি কী ছিল ? 

উত্তরঃ মধুকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘ মেঘনাদবধ কাব্য ‘ – র প্রথম সর্গের অন্তর্গত ‘ অভিষেক ’ কবিতা থেকে নেওয়া উদ্ধৃতিটির বক্তা হলেন ইন্দ্রজিং। 

  ইন্দ্রজিৎ রামচন্দ্রকে যুদ্ধে দু’বার পরাজিত ও নিহত করেন । এদিকে ইন্দ্রজিৎ ছদ্মবেশী ধাত্রীমাতার কাছে জানতে পারেন রামচন্দ্র মরে গিয়েও বেঁচে গেছেন । শুধু তাই নয় , রামচন্দ্র প্রাণ ফিরে পেয়ে বীরবাহু সহ লঙ্কার বীর সৈন্যদের নিহত করেছেন । এই ঘটনাটি বীর ইন্দ্রজিতের কাছে অপবাদ বলে মনে হয়েছে । 

দশম শ্রেণীর বাংলা সাজেশন – অভিষেক – অভিষেক : রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর : [প্রতিটি প্রশ্নের মান-5]

(৭)“ কি হেতু মাতঃ , গতি তব আজি / এ ভবনে ? ” কার উদ্দেশে কথাগুলি বলা হয়েছে ? তিনি কীজন্য এসেছিলেন তা সংক্ষেপে লেখো ।

অথবা , “ কি হেতু , মাতঃ , গতি তব আজি / এ ভবনে ? কহ দাসে লঙ্কার কুশল । ” কে , কাকে একথা বলেছেন ? উদ্দিষ্ট ব্যক্তি লঙ্কার যে কুশলের কথা জানিয়েছেন তার পরিচয় দাও ।

অথবা , “ হায় ” ! পুত্র , কি আর কহিব / কনক – লঙ্কার দশা । ” বক্তা ‘ কনক – লঙ্কার ’ যে দশার কথা ইন্দ্রজিৎকে জানিয়েছেন তার পরিচয় দাও । 

উত্তরঃ মধুকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের লেখা ‘ মেঘনাদবধ কাব্য ’ – র অন্তর্গত ‘ অভিষেক ’ কবিতা থেকে নেওয়া প্রশ্নে উদ্ধৃত কথাগুলি ইন্দ্রজিৎ ছদ্মবেশী ধাত্রীমাতাকে বলেছেন ৷ 

  রাক্ষসরাজ রাবণের জ্যেষ্ঠ পুত্র ইন্দ্ৰজিৎ নিজ ভবনে ধাত্রীমাতাকে আসতে দেখে তাঁকে প্রণাম করে লঙ্কার কুশল জানতে চান । ইন্দ্রজিতের প্রশ্নের উত্তরে মাতা গভীর দুঃখে বলেন , স্বর্ণলঙ্কার অবস্থা অত্যন্ত বেদনাদায়ক । তার কারণ ইন্দ্রজিৎ রামচন্দ্রকে যুদ্ধে পরাজিত ও নিহত করেছিলেন ঠিকই কিন্তু তিনি দেবকৃপায় পুনর্জীবন লাভ করে তাঁর প্রিয় ভাই বীরবাহুকে যুদ্ধে নিহত করেছেন । বীরবাহুর মৃত্যুর ঘটনায় রাক্ষসাধিপতি রাবণ শোকবিহ্বল , রাঘবের মোকাবিলা করার জন্য তিনি সসৈন্যে সজ্জিত হয়েছেন।

অভিষেক কবিতার বড় ৫ নম্বরের প্রশ্ন উত্তর – LAQ

(১):- “ঘুচাবো এ অপবাদ, বধি রিপুকূলে”— উদ্ধৃতাংশের বক্তা কে ? বক্তা তাঁর কোন অপবাদের কথা বলেছেন ? অপবাদ ঘোচাবার জন্য তিনি কী করেছিলেন ?

উত্তরঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত ‘অভিষেক’ কাব্যাংশে উদ্ধৃতাংশটির বক্তা হলেন রাক্ষসাধিপতি রাবণপুত্র ইন্দ্রজিৎ।

♦ রামচন্দ্রের সঙ্গে লঙ্কার ঘোরতর যুদ্ধে লঙ্কার মহা মহা রথীদের মৃত্যু হচ্ছিল । এই যুদ্ধে রাবণের আর এক বীর পুত্র বীরবাহুর মৃত্যু ঘটে, রাবণের আর এক ভাই শূলী কুম্ভকর্ণের মৃত্যু হয়েছে । এদের মৃত্যু রাবণকে মহাশোকী করে তোলে । মহাশোকে রাবণ নিজেই যুদ্ধে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হচ্ছিলেন । অথচ এই বিপদের সময় রাবনের শ্রেষ্ঠপুত্র বীরেন্দ্র-কেশরী ইন্দ্রজিৎ আমোদ-প্রমোদে ব্যস্ত ছিলেন নিজের স্ত্রী ও ও তার সখীদের সঙ্গে । এই দুর্দিনে তাঁর পিতার পাশে থাকার কথা অথচ তিনি থাকেন নি । এটাই ছিল বক্তার কাছে অপবাদের বিষয় ।

♦ ধাত্রীমাতা প্রভাষার মুখে জন্মভূমি স্বর্ণলঙ্কার এরূপ দুর্দশার কথা শুনে রাবণপুত্র ইন্দ্রজিৎ চমকিত হলেন এবং বিস্মিত হলেন । সঙ্গে সঙ্গে তিনি তাঁর শরীর থেকে সমস্ত আভরণ কনকবলয়, কুণ্ডল, ফুলমালা সবই দূরে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছিলেন । তারপর তিনি দ্রুত লঙ্কায় যাওয়ার জন্য রথ আনার নির্দেশ দিলেন । নিজেকে রণসাজে সাজালেন, ঠিক যেমন কুমার কার্তিকেয় সেজেছিলেন তারকাসুরকে বধ করার জন্য । কিংবা বৃহন্নলারূপী অর্জুন বিরাটপুত্রসহ গোধন উদ্ধার করতে যাবার সময় যেমন ভাবে সেজেছিলেন । এই ভাবে বীর ইন্দ্রজিৎ তাঁর অপবাদ ঘোচানোর জন্য বীরসেনার সাজে সেজেছিলেন । রণসাজে সজ্জিত হয়ে তিনি দ্রুত লঙ্কায় প্রবেশ করেন । পিতা লঙ্কেশ্বরের কাছে যুদ্ধে যাওয়ার জন্য অনুমতি চান এবং কথা দেন যে শত্রুদের তিনি অচিরেই পরাজিত ও নিহত করবেন ।

(২) “নমি পুত্র পিতার চরণে, করজোড়ে কহিলা; ”  — পিতা ও পুত্রের পরিচয় দাও । পাঠ্যাংশ অবলম্বনে পিতা ও পুত্রের কথোপকথন নিজের ভাষায় লেখ । 

উত্তরঃ পিতা ও পুত্র বলতে লঙ্কাধিপতি রাবণ ও তার প্রিয় পুত্র মেঘনাদের কথা বলা হয়েছে ।

♦ পুত্রের কথায় পুত্রবৎসল এক পিতার হৃদয়ের প্রকৃত স্বরূপটি প্রকাশিত হয় । যেখানে ধ্বনিত হয় স্নেহ হাহাকার ও অসহায়তা । রক্ষোকুলের শ্রেষ্ঠ সম্পদকে বিপদের মুখোমুখি হতে দিতে তিনি চান না ।

♦ “এ কাল সমরে, / নাহি চাহে প্রাণ মম পাঠাইতে তোমা / বারংবার ।” কারণ তিনি জানেন স্বয়ং বিধাতাও তার প্রতি বিমুখ । নইলে শিলা যেমন জলে ভাসে না, তেমনই মৃত কখনই পুনরুজ্জীবিত হয় না । অথচ ভাগ্যবিড়ম্বিত দশাননের জীবনে তাই ঘটেছে । পৌরুষে উদ্দীপিত ইন্দ্রজিৎ অগ্নিদেবকে রুষ্ট করতে কিম্বা ইন্দ্রদেবের উপহাসের পাত্র হতে চান না ।     

       – তাই তিনি বলেন—

         ” আর একবার পিতঃ দেহ আজ্ঞা মোরে ;

         দেখিব এবার বীর বাঁচে কি ঔষধে !”

বিক্ষত হৃদয়ে রাবণের দৃষ্টির সামনে ভূপতিত পর্বতসম কুম্ভকর্ণ । তিনি প্রাণাধিক প্রিয় ‘বীরমণিকে’ প্রথমে ইষ্টদেবের পূজা ও তারপর নিকুম্ভিলা যজ্ঞ সাঙ্গ করে পরদিন সকালে যুদ্ধযাত্রা করতে বলেন । যথাবিহিত উপাচারে ‘গঙ্গোদক’ সহকারে রাবণ মেঘনাদকে সেনাপতি পদে অভিষিক্ত করেন ।

(৩) অভিষেক কবিতা অবলম্বনে ইন্দ্রজিৎ চরিত্রের পরিচয় দাও। 

উত্তরঃ ভূমিকা : বাল্মীকি বা কৃত্তিবাসের মতাে ইন্দ্রজিৎকে দেখেননি মধুসূদন। ইন্দ্রজিৎ কবির মানসপুত্র। কবি এই চরিত্র সম্পর্কে যেসব মন্তব্য করেছেন তার মধ্যে দুটি বক্তব্য এই চরিত্রের গুরুত্বকে চিনিয়ে দেয়। (ক) ইন্দ্রজিৎ হলেন Glorious son of Ravana। (খ ) He was a noble fellow.

দুর্জন সাহস : প্রমােদ উদ্যানে ধাত্রী প্রভাসার ছদ্মবেশে রাজলক্ষ্মীর মুখে মহাবলী বীরবাহুর মৃত্যু সংবাদ শুনে তিনি অবাক হন। তৎক্ষণাৎ যুদ্ধে যাওয়ার সংকল্প গ্রহণ করেন। গভীর সাহসের সঙ্গে রামচন্দ্রকে হত্যা করার কথা ভাবেন।

অগাধ পত্নী প্রেম : প্রমীলার সঙ্গে ইন্দ্রজিতের দাম্পত্য সম্পর্ক অত্যন্ত মধুর। প্রমীলা ইন্দ্রজিতকে ছাড়তে না চাইলে ইন্দ্রজিৎ প্রমীলাকে বলেছে তার দৃঢ় বন্ধন থেকে ছিন্ন করার ক্ষমতা কারাের নেই।

সরল পিতৃভক্তি ও কর্তব্য বােধ : ইন্দ্রজিৎ শুধুমাত্র পিতার প্রতি ভালােবাসা দেখাননি, তার কর্তব্য সম্পর্কে সে সজাগ তাই পিতাকে বলেছে পুত্র বেঁচে থাকতে পিতার যুদ্ধ করতে যাওয়া কলঙ্কের কথা।

দেশের প্রতি ভালােবাসা : মধুসূদন দত্তের ইন্দ্রজিৎ লঙ্কাকে গভীরভাবে ভালােবাসেন। তাই লঙ্কার দুর্দিনে লঙ্কাকে মুক্ত করার সংকল্প সে গ্রহণ করেছে।

আত্মবিশ্বাস : ইন্দ্রজিৎ চরিত্রের সব থেকে বড়াে বৈশিষ্ট্য তার আত্মবিশ্বাস। তাই ছদ্মবেশী লক্ষ্মীর কাছে লঙ্কার সর্বনাশ শুনে সে বলেছে সমূলে শত্রুকে বিনাশ। করবে।মূল্যায়ন : মধুসূদনের কাছে ইন্দ্রজিৎ ছিলেন favourite। তাই তার বীরত্ব ও বংশ মর্যাদাকে কৃতিত্বের সঙ্গে তুলে ধরেছেন। ইন্দ্রজিৎকে বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ চরিত্র হিসাবে গড়ে তুলেছেন। 

আরো পড়ুনঃ 

মাধ্যমিক বাংলা ” আফ্রিকা ” কবিতার প্রশ্ন উত্তরের জন্য এখানে CLICK  করুন। 

মাধ্যমিক বাংলা ” অভিষেক  ” কবিতার প্রশ্ন উত্তরের জন্য এখানে CLICK  করুন। 

মাধ্যমিক বাংলা ” সিন্ধুতীরে ” কবিতার প্রশ্ন উত্তরের জন্য এখানে CLICK  করুন। 

মাধ্যমিক বাংলা ” অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান  ” কবিতার প্রশ্ন উত্তরের জন্য এখানে CLICK  করুন। 

Most Related :

**********একাদশ শ্রেণীর আরো প্রশ্ন-উত্তর পেতে এখানে ক্লিক করুন *****************

**********দ্বাদশ শ্রেণীর আরো প্রশ্ন-উত্তর পেতে এখানে ক্লিক করুন। ***************

*********দশম শ্রেণীর শ্রেণীর আরো প্রশ্ন-উত্তর পেতে এখানে ক্লিক করুন।***************

********WBP এবং KP পরীক্ষার MOCK TEST দিতে এখানে ক্লিক করুন ******************

2 thoughts on “মাধ্যমিক বাংলা অভিষেক কবিতার প্রশ্ন উত্তর”

  1. Pingback: মাধ্যমিক বাংলা সিরাজদ্দৌলা নাটকের প্রশ্ন উত্তর | Pariksha Prastuti

  2. Pingback: অসুখী একজন কবিতার MCQ & SAQ | Pariksha Prastuti

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *